আন্তর্জাতিক টুডে : চপ্পলের মধ্যে ব্লুটুথ লাগিয়ে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় নকল করতে গিয়ে গ্রেফতার হলেন পাঁচ জন। তবে অভিযুক্তদের নকল করার পদ্ধতি চোখ কপালে তুলেছে পুলিশেরও!ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজস্থানে খবর – আনন্দবাজার ।
গতকাল (২৭ সেপ্টেম্বর) ছিল রাজস্থান এলিজিবিলিটি এগজামিনেশন ফর টিচার্স (রিট)-এর পরীক্ষা। সেই পরীক্ষায় অজমেঢ়ে চপ্পলের ভিতর ব্লুটুথ দিয়ে নকল করায় এক পরীক্ষার্থীকে ধরে পুলিশ। এর পর বিকানের এবং সীকর থেকে পুলিশের জালে জড়ায় নকল করতে যাওয়া বাকি পরীক্ষার্থীরা।
আনন্দবাজারের বরাত দিয়ে রতনলাল ভার্গব নামের এক পুলিশ অফিসার বলেছেন, ‘‘চপ্পলের সোলের মধ্যে ফোন এবং ব্লুটুথ ডিভাইস ভরে পরীক্ষার হলে এসেছিলেন ওই পরীক্ষার্থীরা। তাঁর কানে একটি যন্ত্র ছিল। পরীক্ষা হলের বাইরে থাকা কেউ তাঁকে সাহায্য করছিলেন।’’ পুলিশ জানিয়েছে, খুব বুদ্ধি করে বানানো হয়েছে এই ‘নকলকারী চপ্পল’। সূত্র মারফত পুলিশ জানতে পেরেছে, প্রায় দু’লক্ষ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার্থীদের বিক্রি করা হয়েছে এই চপ্পল।
আরও পড়ুনঃ এসএসসি পরীক্ষা শুরু ১৪ নভেম্বর, এইচএসসি ২ ডিসেম্বর
কিন্তু পরীক্ষা চলাকালীন কী ভাবে এই নকলকারী চক্র সামনে এল? এ ব্যাপারে অজমেঢ়ের পুলিশ অফিসার জগদীশচন্দ্র শর্মা বলেছেন, ‘‘চপ্পলের ভিতর ব্লুটুথ থাকা এক ব্যক্তিকে পরীক্ষার শুরুতেই গ্রেফতার করেছিলাম আমরা। তাঁর মাধ্যমে জানতে পারি, যাঁরা এ ভাবে নকল করছে তাঁদের সকলের সঙ্গে ওই ব্যক্তির যোগাযোগ রয়েছে। এর পর সমস্ত জেলার পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়। এর পর জুতো, চপ্পল পরে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।’’
প্রসঙ্গত, রাজস্থানের সরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার জন্য পাশ করতে হয় ‘রিট’ পরীক্ষা। ৩১ হাজার পদের জন্য এ বছর পরীক্ষায় বসেছিলেন প্রায় ১৬ লক্ষ পরীক্ষার্থী।
আন্তর্জাতিক টুডে : চপ্পলের মধ্যে ব্লুটুথ লাগিয়ে শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষায় নকল করতে গিয়ে গ্রেফতার হলেন পাঁচ জন। তবে অভিযুক্তদের নকল করার পদ্ধতি চোখ কপালে তুলেছে পুলিশেরও!ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজস্থানে খবর – আনন্দবাজার ।
গতকাল (২৭ সেপ্টেম্বর) ছিল রাজস্থান এলিজিবিলিটি এগজামিনেশন ফর টিচার্স (রিট)-এর পরীক্ষা। সেই পরীক্ষায় অজমেঢ়ে চপ্পলের ভিতর ব্লুটুথ দিয়ে নকল করায় এক পরীক্ষার্থীকে ধরে পুলিশ। এর পর বিকানের এবং সীকর থেকে পুলিশের জালে জড়ায় নকল করতে যাওয়া বাকি পরীক্ষার্থীরা।
আনন্দবাজারের বরাত দিয়ে রতনলাল ভার্গব নামের এক পুলিশ অফিসার বলেছেন, ‘‘চপ্পলের সোলের মধ্যে ফোন এবং ব্লুটুথ ডিভাইস ভরে পরীক্ষার হলে এসেছিলেন ওই পরীক্ষার্থীরা। তাঁর কানে একটি যন্ত্র ছিল। পরীক্ষা হলের বাইরে থাকা কেউ তাঁকে সাহায্য করছিলেন।’’ পুলিশ জানিয়েছে, খুব বুদ্ধি করে বানানো হয়েছে এই ‘নকলকারী চপ্পল’। সূত্র মারফত পুলিশ জানতে পেরেছে, প্রায় দু’লক্ষ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার্থীদের বিক্রি করা হয়েছে এই চপ্পল।
কিন্তু পরীক্ষা চলাকালীন কী ভাবে এই নকলকারী চক্র সামনে এল? এ ব্যাপারে অজমেঢ়ের পুলিশ অফিসার জগদীশচন্দ্র শর্মা বলেছেন, ‘‘চপ্পলের ভিতর ব্লুটুথ থাকা এক ব্যক্তিকে পরীক্ষার শুরুতেই গ্রেফতার করেছিলাম আমরা। তাঁর মাধ্যমে জানতে পারি, যাঁরা এ ভাবে নকল করছে তাঁদের সকলের সঙ্গে ওই ব্যক্তির যোগাযোগ রয়েছে। এর পর সমস্ত জেলার পুলিশকে বিষয়টি জানানো হয়। এর পর জুতো, চপ্পল পরে পরীক্ষাকেন্দ্রে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়।’’
প্রসঙ্গত, রাজস্থানের সরকারি বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করার জন্য পাশ করতে হয় ‘রিট’ পরীক্ষা। ৩১ হাজার পদের জন্য এ বছর পরীক্ষায় বসেছিলেন প্রায় ১৬ লক্ষ পরীক্ষার্থী।