বশেফমুবিপ্রবি প্রতিনিধি: নদী রক্ষা ও গবেষণার লক্ষ্যে ফিশারিজ বিভাগের শিক্ষার্থী মোঃ আল-ফাহাদকে সভাপতি এবং কাওছার আহমেদ সুকর্নকে সাধারণ সম্পাদক করে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ( বশেফমুবিপ্রবি) রিভার ডিফেন্ডার্স ক্লাবের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৩ই জুন,২০২২) বিকেলে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে কমিটি ঘোষণা করেন বাংলাদেশ রিভার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দলের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ মনির হোসেন।
২৭ সদস্যবিশিষ্ট নির্বাহী কমিটির অন্যরা হলেন- সহ -সভাপতি মেহরাব শাহরিয়ার ও আবীর ভৌমিক প্রান্ত , যুগ্ম সম্পাদক আল-মামুন,মারিয়া তাবাচ্ছুম পিংকী, সাংগঠনিক সম্পাদক মাশরুকা ইসরাত যেবা, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রিপন কুমার সানা, অর্থ সম্পাদক মুন্তাসির মাহমুদ, গবেষণা সম্পাদক জাহিদ হাসান অনিক, কমিউনিকেশন এন্ড ইভেন্ট সম্পাদক মোঃ মেহরাব হোসাইন (অপি) এবং যুগ্ম কমিউনিকেশন এন্ড ইভেন্ট সম্পাদক মীর আশরাফিয়া অনন্যা।
এছাড়া কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য হিসেবে আছেন – সৈয়দা মারজিয়া ইসলাম তৃপ্তি, তাসলিমা আহমেদ কুয়াশা, মোঃ সাবিত হাসান, হৃদয় কুমার বিশ্বাস, মোস্তাফিজুর রহমান মুরাদ, মোঃ খায়রুল ইসলাম, জান্নাতুল ইয়াসমিন, মোঃ হাবিবুর রহমান অন্তর, তাহমিদ সিদ্দিকী, নাহিদ হাসান সবুজ,উম্মে সালমা জেরিন, শাহরিয়ার সৌরভ,আবিদ হাসান,ফাহিম উদ্দিন এবং মাহমুদুল হাসান (মাইশ) ।
তাছাড়া রিভার ডিফেন্ডার্স ক্লাবের উপদেষ্টা পরিষদে সম্মানিত প্রধান পৃষ্ঠপোষক উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ এবং সম্মানিত প্রধান উপদেষ্টা ফিশারিজ বিভাগের চেয়ারম্যান ড. আব্দুস ছাত্তার। এছাড়াও সম্মানিত উপদেষ্টা হিসেবে আছেন ফিশারিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মুহাম্মদ রফিকুল বারী ,রায়হানা রহমান ,ড. মোহাম্মদ সাদীকুর রহমান, ড. মোঃ ফরহাদ আলী,ড. মাহমুদুল হাছান, মৌসুমী আক্তার, মোঃ ফখরুল ইসলাম চৌধুরী, সৈয়দ আরিফুল হক, পার্থ সারথি দাস, মোঃ সাইফুল ইসলাম, মোঃ মুখলেসুর রহমান, সুমিত কুমার পাল, মোঃ মিজানুর রহমান এবং ফিশারিজ বিভাগের প্রভাষক রুনা আক্তার যূথি।
উল্লেখ্য,রিভার ডিফেন্ডার্স ক্লাব হল বাংলাদেশ নদী পরিব্রাজক দল এবং বাংলাদেশ রিভার ফাউন্ডেশনের গঠনতন্ত্র দ্বারা পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয় ভিত্তিক সংগঠন।এর উদ্দেশ্য- নদী রক্ষায় সচেতনতামূলক কার্যক্রম বাড়ানো, গবেষণা করা যা পরিবেশ সংরক্ষণে সহায়তা করবে।নদীর উপর ভিত্তি করে সংস্কৃতি, প্রকৃতি, ঐতিহ্য, জীবনধারা এবং প্রবণতা প্রচার করা।শিক্ষার্থীদের পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ প্রদান করা।পরিবেশ, বাস্তুতন্ত্র, নদী, জল, জীববৈচিত্র্য সম্পর্কিত বিষয়গুলি সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রদায়কে আরও ভালভাবে অবহিত করা।বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে আরও টেকসই এবং নিরাপদ জীবনযাপনের পরিবেশ তৈরি করার কৌশল প্রতিষ্ঠা করা।