নিখোঁজের একদিন পরে কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

ক্যাম্পাস টুডে ডেস্কঃ বন্ধুদের সঙ্গে গোসল করতে নেমে নিখোঁজ হওয়ার একদিন পর মারুফ আহমেদ মুন্না নামে কলেজ ছাত্রের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

শনিবার (০৫ অক্টোবর) দিবাগত রাতে দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার উত্তর গোপালপুর সংলগ্ন ঘাট থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।দিনাজপুরের হাকিমপুরের ঘাসুড়িয়া সীমান্ত এলাকায় শাখা যমুনা নদীতে বন্ধুদের সঙ্গে গোসল করতে নেমে তলিয়ে যায় মুন্না।

মৃত মারুফ আহমেদ মুন্না (১৮) হাকিমপুর উপজেলার নন্দীপুর গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে। মুন্না রংপুর আইডিয়াল ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি’র ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ১ম বর্ষের ছাত্র।

এ বিষয়ে হাকিমপুর থানার ওসি আনোয়ার হোসেন বলেন, “পূজার ছুটিতে বন্ধুদের সঙ্গে বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন মুন্না। গত ৪ অক্টোবর সকালে গ্রামের মাঠে বন্ধুদের সঙ্গে ফুটবল খেলা শেষে ঘাসুড়িয়া সীমান্তের শাখা যমুনা নদীতে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে তীব্র স্রোতে তলিয়ে যায় মুন্না। পরদিন ৫ অক্টোবর দিবাগত রাতে স্থানীয়দের খবর পেয়ে মুন্নার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।”

দ্য ক্যাম্পাস টুডে

১ টাকার মাস্টার!

রংপুর টুডেঃ একজন সফল মানুষের পেছনে একজন ভালো শিক্ষকের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা থাকে, তা বলাই বাহুল্য মাত্র। সেই শিক্ষক যে পড়াশোনার ক্ষেত্রেই হতে হবে, শুধু তা নয়। তিনি থাকতে পারেন জীবনের যে কোনও ক্ষেত্রেই।

সত্যিকারের শিক্ষক তাঁরাই, যাঁরা আমাদের ভাবতে সাহায্য করেন। যিনি তাদের শুধু সফল নয়, একজন ভাল মানুষ হতেও শেখান।
তিনি তার ছাত্র-কে শিক্ষাদানের পাশাপাশি তাকে জীবনে চলার পথে পরামর্শ দেবেন, ব্যর্থতায় পাশে দাঁড়িয়ে উৎসাহ দেবেন, সাফল্যের দিনে নতুন লক্ষ্য স্থির করে দেবেন।

অপ্রিয় হলেও সত্য শিক্ষকতা কোনো পেশা নয়, এটা ব্রত। শিক্ষার এ ব্রত নিয়ে শিশুদের মাঝে আলো ছড়িয়ে দিতে জীবনকে উৎসর্গ করে দিয়েছেন গাইবান্ধার লুৎফর রহমান। তারপর শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে ১৯৮৪ সাল থেকে বাড়ি বাড়ি গিয়ে পড়ালেখায় সহযোগিতা করছেন লুৎফর রহমান। প্রথমদিকে ৮ থেকে ১০ জনকে একত্র করেন।

দীর্ঘ ৩৫ বছর এলাকার গ্রামগুলোতে শিক্ষার আলো ছড়ানোর বিনিময়ে প্রতি শিক্ষার্থীর কাছ থেকে দিনে ৪ আনা (পঁচিশ পয়সা) থেকে শুরু করে বর্তমানে ১ টাকা পর্যন্ত ভাতা গ্রহণ করছেন এই মহান শিক্ষক। বর্তমানে মাসে ৩ থেকে সাড়ে ৩ হাজার টাকা ভাতা পান বলে জানান লুৎফর রহমান মাস্টার।

এদিকে গাইবান্ধা শহর ও গ্রামের মানুষ লুৎফর রহমানকে চেনেন ১ টাকার মাস্টার নামেই।গাইবান্ধার বাগুড়িয়া গ্রামটির আলাদা কোনো বিশেষত্ব না থাকলেও ১ টাকার মাস্টার লুৎফর রহমানের জন্যই আশেপাশের গ্রামের মানুষ গ্রামটিকে চেনে। নদী ভাঙনে সব হারানো এই নির্মোহ মানুষটি গ্রামের এক কোণে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের পাশে একটি ছোট্ট টিনের ঘরে বাস করেন।

প্রতিদিন সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঘুরে ঘুরে শিশুদের লেখাপড়া শেখান। মাইলের পর মাইল এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রাম হেঁটে শিক্ষার্থী জোগাড় করেন। বই, খাতা, কলম নিয়ে রাস্তার ধারে বা গাছ তলায় বসে যান। প্রতিদিনের রুটিন ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা শিশুদের পাঠদান করান। এক টাকার মাস্টার নামটি এলাকার মানুষের কাছে অত্যন্ত শ্রদ্ধা ও ভক্তির।

লুৎফর রহমানের পরিচিতিঃ

বাবা ফইমুদ্দিন ব্যাপারী মারা গেছেন অনেক আগে। পাঁচ ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট তিনি। ১৯৫০ সালের ৭ আগস্ট গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার উড়িয়া গ্রামে জন্ম তার। ১৯৭২ সালে ফুলছড়ি উপজেলার গুণভরি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন।

স্ত্রী লতিফুল বেগম, মেয়ে লিম্মি, লিপি এবং ছেলে লাভলু ও লিটনকে নিয়ে তার সংসার। মেয়েদের বিয়ে দিয়েছেন। বড় ছেলে লাভলু এসএসসি পাস করার পর অর্থাভাবে আর পড়তে পারেনি। এখন অটোরিকশা চালিয়ে জীবিকানির্বাহ করে। ছোট ছেলে লিটন একটি মাদ্রাসায় পড়াশোনা করে। সংসারে অভাব-অনটনের শেষ ছিল না। কিছুদিন আগেও খেয়ে না খেয়ে দিন কাটতো। এখন বড় ছেলের সামান্য আয় দিয়ে কোনোমতে সংসার চলে।

দীর্ঘ ৩৫ বছর ধরে লুৎফর রহমান এভাবে ছেলেমেয়েদের পড়ান। অনেকেই তাকে এক সময় পাগল বলেও কটুক্তি করেছে। তারপরও দমে যাননি লুত্ফর রহমান মাস্টার । বাগুড়িয়া, মদনেরপাড়া, পুলবন্দি, চন্দিয়া, ঢুলিপাড়া, কঞ্চিপাড়া ও পূর্বপাড়ায় এ পর্যন্ত শতশত ছেলেমেয়েকে পড়িয়েছেন। তার অনেক ছাত্র এখন শিক্ষক, পুলিশ, চিকিত্সকসহ বিভিন্ন পেশায় নিয়োজিত আছেন।

বয়সের ভারে নুয়ে পড়লেও তার মনোবল কমেনি। শিক্ষার আলো ছড়ানোর লড়াই চালিয়ে যাচ্ছেন সমানতালে। আলোকিত এই মানুষটির উদ্যোগকে আরো এগিয়ে নিতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে তার পাশে দাঁড়ানো দরকার।

দ্য ক্যাম্পাস টুডে

লিফট কিনতে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় ভিসিসহ ৯ জনের ইউরোপ সফর!

জাককানইবি টুডেঃ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য লিফট কিনতে ইউরোপের দুটি দেশে যাচ্ছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিসহ নয়জন। প্রাক চালান পরিদর্শন বা প্রি-শিপমেন্ট ইন্সপেকশন হিসেবে তারা ইউরোপের সুইজারল্যান্ড ও স্পেন সফর করবেন বলে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্র জানিয়েছে।

সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়টির ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বিদেশ সফরকারীদের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়। সফরকারী নয়জন হলেন- ভিসি প্রফেসর ড. এ এইচ এম মুস্তাফিজুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর মো. জালাল উদ্দিন, রেজিস্ট্রার ড. মো. হুমায়ুন কবির, প্রক্টর ড. উজ্জ্বল কুমার প্রধান, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) ইঞ্জিনিয়ার মো. হাফিজুর রহমান, সহকারী প্রধান ইঞ্জিনিয়ার মো. মাহবুবুল ইসলাম, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিংয়ের সহযোগী অধ্যাপক সোহেল রানা, কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. শাহাবুদ্দিন ও ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. সুব্রত কুমার দে।

প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটিতে দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ড. মো. হুমায়ুন কবির সুইজারল্যান্ড অ্যাম্বাসি বরাবর সেনজেন ভিসার জন্য আটজনের নামে পৃথক একটি করে এনওসি (নো অবজেকশন সার্টিফিকেট) দেন। তবে রেজিস্ট্রারের আবেদনে স্বাক্ষর করেন ডেপুটি রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ আনিসুর রহমান।

উল্লেখ করা হয়, প্রি-শিপপেমন্ট ইন্সপেকশনের জন্য চলতি মাসের ২০ থেকে ২৯ তারিখ পর্যন্ত ওই দুই দেশে সফরে থাকবেন তারা। এ সময় তাদের বিমান ভাড়া থেকে যাবতীয় ব্যয় বহন করবে ক্রিয়েটিভ ইঞ্জিনিয়ার্স।

এদিকে বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান ও ব্যবসা অনুষদের জন্য ১০ তলা করে দুটি ভবনসহ চলছে অন্যান্য নির্মাণ কাজ। প্রকল্পে বিভিন্ন ভবনের জন্য সব মিলিয়ে ১৫টি লিফট কেনা হচ্ছে প্রায় ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে। সেই লিফট সরবরাহ করছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান ক্রিয়েটিভ ইঞ্জিনিয়ার্স।

এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরাই ভিন্ন কথা বলছেন, প্রাক চালান পরিদর্শন বা প্রি-শিপমেন্ট ইন্সপেকশন হিসেবে ইউরোপের দুই দেশে সফরকারীরা কেউই এই বিষয়ে অভিজ্ঞ নন। তাই এর স্বচ্ছতা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নেতারা।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল আমিন বলেন, ‘আমার প্রশ্ন হচ্ছে ইন্সপেকশন যে কমিটি সেখানে এক্সপার্ট মেম্বার আছে কিনা। লিফট এনালাইসিস করার জন্য যে এক্সপার্ট প্রয়োজন আমার জানা মতে যারা যাচ্ছেন সেখানে সেই এক্সপার্টরা নাই। তাহলে কোন উদ্দেশ্যে যাওয়া হচ্ছে। এক্সপার্ট ছাড়া যদি লিফট কিনতে যাওয়া হয় তাহলে মূল উদ্দেশ্যই অর্জন হবে না।’

উপাচার্য জানিয়েছেন, তিনি এই সফর বাতিল করেছেন। তবে লিফট কেনার চুক্তির সময় এই বিদেশ সফরের কথা উল্লেখ ছিলো তাই ক্রয় কমিটির সদস্যরা যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, ‘লিফটগুলো সাপ্লাই দিবে সুইজারল্যান্ড ও স্পেনের দুটি ফার্ম। তাদের চুক্তিই ছিলো উপাচার্যসহ লোকাল প্রজেক্ট ইমপ্লিম্যানটেশন কমিটির সদস্যরা দুটি লিফটের জন্য একজন করে যাবে। সাপ্লাইয়ের আগে যাচাই-বাছায়ের জন্য এ টিমকে তারা আমন্ত্রণ জানায়। এটি একদম বিধি সম্মত। কিন্তু আমার কাছে মনে হয়েছে আমি কোনো টেকনিক্যাল পার্সন নই। আমি তো লিফটের ভাল কিছু বুঝি না। শুধু দেশ ভ্রমণের জন্য যাওয়া ঠিক হবে না। তাই আমি মনে করেছি আমার না যাওয়াটাই উচিত তাই আমি যাচ্ছি না।’

বিশ্ববিদ্যালয়টির ক্রিয়েটিভ ইঞ্জিনিয়ার্সের এরিয়া মার্কেটিং অফিসার জুবায়ের আহমেদ রিজভী লিফট সরবরাহের কথা নিশ্চিত করে জানান, “এই বিশ্ববিদ্যালয় ৫৫০০৩ (বাণিজ্যিক) মডেলের দুই ক্যাটাগরির লিফট কিনবে। ১০০০ কেজির একটি ক্যাটাগরির প্রতিটি লিফট সুইজারল্যান্ড থেকে আনতে খরচ পড়বে প্রায় ৫৮ লাখ টাকা। আর ১২৫০ কেজির আরেক ক্যাটাগরির জন্য খরচ হবে ৭৫ লাখের কাছাকাছি।”

দ্য ক্যাম্পাস টুডে

ববিতে সাংবাদিক সমিতির নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন

ববি টুডেঃ বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (ববিসাস) ১১ সদস্যবিশিষ্ট নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি গঠিত হয়েছে। নতুন কমিটিতে দৈনিক দেশ রূপান্তর এর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি শফিকুল ইসলাম সভাপতি ও দ্য পোষ্টম্যান এর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি লালন হোসেন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (০৩ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়টির টিএসসির দ্বিতীয় তলায় গোপন ব্যালটের মাধ্যমে ভোটাভুটি হয় । ১১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির অন্যান্যরা হলেন সহ-সভাপতি পদে দৈনিক অধিকার এর সুমাইয়া আক্তার তারিন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে ভোরের আলোর বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি নবীর হোসেন, যুগ্ম সম্পাদক পদে একুশে টেলিভিশনের ওবায়দুর রহমান , কোষাধ্যক্ষ পদে দ্য ডেইলি ক্যাম্পাসের সোহেল রানা, দপ্তর সম্পাদক পদে বরিশাল বার্তার সাব্বির আহমেদ, কার্যনির্বাহী সদস্য পদে দ্য নিউ ন্যাশন পত্রিকার আরিফ হোসেন, দৈনিক কালজয়ী পত্রিকার ইমরুল কায়েস, দি বাংলাদেশ টুডে’র ফারিয়া জাহান এবং দক্ষিণের সময় এর কাজী হাফিজুর রহমান ।

এদিন নতুন কমিটির পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও ট্রেজারার অধ্যাপক ড. এ কে এম মাহবুব হাসানকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়। এসময় তিনি সাংবাদিক সমিতির নবনির্বাচিত সদস্যদের অভিনন্দন জানান।

শুভেচছা বিনিময় সময়ে তিনি বলেন, ‘সাংবাদিক সমিতির যাত্রা শুভ হোক, তোমাদের পথচলা হোক সৎ ও নির্ভুল। লেখনির মাধ্যমে সত্য প্রতিষ্ঠিত হোক এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক উন্নয়নে অগ্রনী ভূমিকা পালন করবে।’

দ্য ক্যাম্পাস টুডে

রাজশাহীতে গলায় ফাঁস দিয়ে কলেজছাত্রীর আত্মহত্যা

রাজশাহী টুডেঃ রাজশাহী কলেজের মৌসুমি খাতুন (২৪) নামে এক ছাত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় পুলিশ প্রাথমিকভাবে ধারণা করছে মৌসুমি আত্মহত্যা করেছেন।

শনিবার (০৫ অক্টোবর) সকাল ১১টার দিকে রাজশাহী নগরীর উপকণ্ঠ কাটাখালির সোনারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছে বলে মৌসুমির পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে। মৌসুমি ওই এলাকার মৃত আক্কাস আলীর মেয়ে। এছাড়া রাজশাহী কলেজে বাংলা বিভাগের মার্স্টাস শেষবর্ষের শিক্ষার্থী।

নিহত মৌসুমির মা পিয়ারজান জানান, মৌসুমি বেশ কিছুদিন ধরে অসুস্থ ছিল। সকালে তিনি জমিতে মরিচ তুলতে যান। বাড়িতে এসে দেখেন মৌসুমি গলায় ফাঁস দিয়ে ঝুলে আছে। পরে পুলিশে খবর দেয়া হয়।

কাটাখালি থানার এসআই মতিউর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে মৌসুমি আত্মহত্যা করেছেন। লাশ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

দ্য ক্যাম্পাস টুডে

বিতর্কিত সেই ভিসির বাসভবনে সিলগালা

বশেমুরবিপ্রবি টুডেঃ গোপালগঞ্জস্থ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) সদ্য পদত্যাগী ভিসি অধ্যাপক ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিনের অরক্ষিত বাসভবন সিলগালা করে দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।

৪ অক্টোবর (শুক্রবার) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোঃ নূরউদ্দিন আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এ ব্যাপারে তিনি বলেন, ‘আন্দোলন চলাকালে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ উপাচার্যের বাসভবন অরক্ষিত হয়ে পড়ে। বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর কর্মকর্তাদের নিয়ে শুক্রবার বেলা ১১টায় এক জরুরি বৈঠকের আয়োজন করা হয়।’ এদিকে বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়ার পর ভিসির বাসভবন সিলগালা করে দেয়া হয়।

এছাড়া শিক্ষার্থীদের টানা আন্দোলনের মুখে গত ২৮ সেপ্টেম্বর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (বিশ্ববিদ্যালয়) আবদুল্লাহ আল হাসান চৌধুরীর কাছে পদত্যাগপত্র জমা দেন তিনি অধ্যাপক ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন।

দ্য ক্যাম্পাস টুডে

Hello world!

Welcome to WordPress. This is your first post. Edit or delete it, then start writing!