Tag: নোবিপ্রবি

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (নোবিপ্রবি) বাংলাদেশের নোয়াখালী জেলায় অবস্থিত একটি সরকারী উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। বিশ্ববিদ্যালয়টি নোয়াখালী জেলার সোনাপুরে ১০১ একর জায়গা ওপর বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত।

নোবিপ্রবি বাংলাদেশের ২৭ তম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৫ম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; এর আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে ২০০৬ সালে।

নোবিপ্রবি নোয়াখালী জেলা শহর থেকে আট কিলোমিটার দক্ষিণে সোনাপুর-সুবর্ণচর সড়কের পশ্চিম পাশে একশ এক একর জায়গা জুড়ে অবস্থিত।

উপাচার্যবৃন্দঃ

অধ্যাপক আবুল খায়ের(২০০৫-২০০৮); অধ্যাপক সঞ্জয় কুমার অধিকারী; (২০০৮-২০১০)অধ্যাপক এ কে এম সায়েদুল হক চৌধুরী (২০১০-২০১৪); অধ্যাপক ডঃএম ওয়াহিদুজ্জামান(২০১৫-২০১৯); অধ্যাপক দিদারুল আলম (১২ জুন ২০১৯ – বর্তমান)। প্রথম উপাচার্য ছিলেন অধ্যাপক আবুল খায়ের। বর্তমান উপাচার্য অধ্যাপক দিদারুল আলম।

নোবিপ্রবি ১০১ একর জায়গাজুড়ে অবস্থিত। বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় লক্ষ্য আরো ৩০০ একর জায়গা অধিগ্রহণ করা। যেখানে একটি মেরিন স্টেশন তৈরি করা হবে।

কৃতী ব্যক্তিত্ব :

মোহাম্মদ বেলাল হোসেন, নিউমেনিয়া নোবিপ্রবিয়া ও অ্যারেনুরাস স্মিটি নামে দুটি অমেরুদন্ডী প্রাণী আবিষ্কার করেন। নিউমেনিয়া নোবিপ্রবিয়া নামটি নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) নাম থেকে নেওয়া হয়েছে।এছাড়াও নেফটাইস বাংলাদেশি ও ভিক্টোরিয়োপিসা ব্রুনেইয়েনসিস আরো দুটি অমেরুদন্ডী প্রাণী তিনি আবিষ্কার করেন।

হলঃ ভাষা শহীদ আব্দুস সালাম হল, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক স্পিকার আবদুল মালেক উকিল হল, হযরত বিবি খাদিজা হল
বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হল ।

১৯৯৮ সালে বাংলাদেশের ১২টি জেলায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। এই সিদ্ধান্তের আলোকে ২০০৩ সালের ২৫ আগস্ট। প্রজ্ঞাপন জারির মাধ্যমে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট-২০০১ কার্যকর হয়।

২০০৩ সালের অক্টোবরে তৎকালিন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। ২০০৫ সালের ২৪ মার্চ আনুষ্ঠানিকভাবে এর নির্মাণ কাজ শুরু হয়।

ব্যরিস্টার মওদুদ আহমেদ ছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। ২৩ জুন ২০০৬ ইং প্রথম একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। শুরুতে এই বিশ্ববিদ্যালয় ৪টি বিভাগ নিয়ে এর কার্যক্রম আরম্ভ করে।

এগুলো হলো: কম্পিউটার বিজ্ঞান ও টেলিযোগাযোগ প্রকৌশল, মৎস্য ও সামুদ্রিক বিজ্ঞান, ফার্মেসী, ফলিত রসায়ন ও রাসায়নিক প্রকৌশল। বর্তমানে এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৫ টি বিভাগ চালু আছে। প্রতিবছর ১৫ জুলাই দিনটিকে বিশ্ববিদ্যালয় দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

মানুষ ওয়েবসাইটে সার্চ করেঃ, নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, নোয়াখালী বিশ্ববিদ্যালয়, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, নোয়াখালী, নোয়াখালী নিউজ।