শ্রদ্ধা-ভালোবাসায় হাবিপ্রবিতে বিজয় দিবস উদযাপন

হাবিপ্রবি টুডেঃ হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) বর্ণাঢ্য আয়োজনে বিজয় দিবস পালিত হয়েছে।

প্রশাসনিক এর সামনে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে শুরু হয় বিজয় দিবসের আনুষ্ঠানিতা। সকাল ৯ টায় শুরু হয় বিজয় র‍্যালি। র‍্যালিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে এসে শেষ হয়।

উপাচার্য মহোদয়ের পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে শুরু হয় শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো। এরপর একে একে শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, আবাসিক হলসমূহের ছাত্র-ছাত্রী, আন্তর্জাতিক হলের বিদেশী শিক্ষার্থীরা সহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এসময় বিজয় স্লোগানে মুখরিত হতে থাকে পুরো ক্যাম্পাস।

দিবসটি উপলক্ষে, শেখ রাসেল হল মাঠে শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ভলিবল ম্যাচ, শিক্ষিকা ও ছাত্রীদের জন্য মিউজিক্যাল চেয়ার, বিস্কুট দৌড় (তৃতীয় থেকে পঞ্চম শ্রেণী পর্যন্ত) আয়োজন করা হয়।

এছাড়াও বিকেল ৩ টায় প্রীতি ফুটবল ম্যাচের আয়োজন করা হয় বিদেশি ছাত্র ও দেশি ছাত্রদের মধ্যে। দিবসটি উপলক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. মু. আবুল কাশেম বানী প্রদান করেন এবং শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

এর আগে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটক সমূহ, প্রশাসনিক ভবন, ড. এম এ ওয়াজেদ ভবন সহ বিশ্ববিদ্যালয় সীমানা প্রাচীরে আলোকসজ্জা করা হয়। এ সময় নিরাপত্তার চাদরে ঢেকে দেওয়া হয় পুরো ক্যাম্পাস।



সংবাদ প্রেরক দ্য ক্যাম্পাস টুডের হাবিপ্রবি প্রতিনিধি তানভির আহমেদ।



 

বিজয় দিবসে শহীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানালো বশেমুরবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতি

বশেমুরবিপ্রবি টুডেঃ মহান বিজয় দিবস-২০১৯ উপলক্ষে সকল শহীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি প্রদান করেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি (বশেমুরবিপ্রবিসাস)।

সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের পুষ্পস্তবক প্রদান করে সমিতির সদস্যগণ।

এর আগে প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে একটি র‍্যালী বের করা হয়। র‍্যালীটি প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে উপস্থিত হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য প্রফেসর ড.শাহাজান ও প্রক্টর ড.রাজিউর রহমান সহ অন্যনা শিক্ষক বৃন্দ।এছাড়া সাংবাদিক সমিতির উপদেষ্টা মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারন সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, সহ সভাপতি, হৃদয় কুন্ডু, যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ফাতেমা-তুজ-জিনিয়া, আব্দুর রহমান কুতুবী,দপ্তর সম্পাদক তাওহিদ ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মাইনুদ্দিন পরান এবং অর্থ সম্পাদক সুমাইয়া রশিদ সহ দাপ্তরিক ফটোগ্রাফার মাহমুুদুল হাসান আহাদ উপস্থিত ছিলেন।

বিজয় মাসে বর্ণিল সাজে সজ্জিত তিতুমীর ক্যাম্পাস

জিটিসি টুডেঃ আজ ১৬ই ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস। বিজয় দিবসে বিজয়ের বর্ণিল সাজে সেজেছে রাজধানীর ঐতিহ্যবাহী সরকারি তিতুমীর কলেজ। দিবসটি উপলক্ষে কলেজটিতে অনুষ্ঠিত হবে আলোচনা সভা, দোয়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

সোমবার মহান বিজয় দিবস- ২০১৯ উপলক্ষে বর্ণিলভাবে সাজানো হয়েছে সরকারি তিতুমীর কলেজ। প্রধান গেট থেকে শুরু করে শহীদ বরকত মিলনায়তন এবং সকল ভবন সমূহ বর্ণিল লাইটিং এর মাধ্যমে সাজানো হয়েছে।

সকাল ১০টা থেকে শহীদ বরকত মিলনায়তনে মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হবে আলোচনা সভা, দোয়া ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। উক্ত আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন ঢাকা -১৭ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য আকবার খান পাঠান (নায়ক ফারুক)। সভাপতিত্ব করবেন অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ আশরাফ হোসেন।

সরকারি তিতুমীর কলেজের সকল শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীবৃন্দ উক্ত আয়োজনে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।

প্রথমবারের মতো জাতীয় পতাকার আদলে বর্ণিল আলোকসজ্জায় ‘সংসদ’

জাতীয় টুডেঃ মহান বিজয় দিবসকে স্মরণ করে জাতীয় সংসদ জাতীয় পতাকার আদলে বর্ণিল আলোকসজ্জায় সেজেছে সংসদের দক্ষিণ প্লাজা।

প্রতিবছরের মতো এবারও গণপূর্ত অধিদপ্তরের উদ্যোগে আলোকসজ্জার উদ্যোগ নেয়া হলেও এবারই প্রথম থিমেটিক আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাহী প্রকৌশলী সমীরণ মিস্ত্রী। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে তুলে ধরাই ছিল আলোকসজ্জার মূল থিম।

এ বিষয়ে সমীরণ মিস্ত্রী জানান, “সংসদ ভবনে জাতীয় পতাকার রঙে লাল ও সবুজ রঙের লাইট দিয়ে সাজানো হয়েছে। দুদিন ধরে থাকবে এ আলোকসজ্জা।এদিকে উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী ফরহাদ হোসেন আজাদ জানান, পুরো সংসদ ভবন এলাকায় এ আলোকসজ্জা করা হয়েছে।”

তাছাড়া দক্ষিণ প্লাজা জাতীয় পতাকার আদলে সাজানো ছাড়াও সাতজন বীর শ্রেষ্ঠের স্মরণে সাতটি সার্ফপি লাইট স্থাপন করা হয়েছে।এদিকে জাতীয় সংসদ ভবন এলাকার এই আলোকসজ্জা দেখতে আজ রবিবার সন্ধ্যা থেকেই সংসদ এলাকায় দর্শণার্থীদের ভীর লক্ষ্য করা গেছে। নানা বয়সের মানুষ এসেছে এই লাইটিং দেখতে। সঙ্গে ছবি তোলা, সেলফি তো রয়েছেই।

এছাড়া সংসদ ভবন মাঠের দু’পাশে দু’টি ভাস্কর্যের প্রতিচ্ছবি স্থাপন করা হয়েছে।