মুত্যু নিকটবর্তী অনুভব হলে পড়ার দু‘আ

মুত্যু নিকটবর্তী অনুভব হলে পড়ার দু‘আ

উচ্চারণঃআল্লাাহুম্মাগফিরলী ওয়ার হামনী ওয়া আলহিক্বনী বিররফী-ক্বিল আ‘লাা

অর্থঃহে আল্লাহ! আপনি আমাকে ক্ষমা করে দিন এবং আমার উপর রহমত ও দয়া বর্ষণ করুন এবং আমাকে রফিকে আ’লা (নবী ও সালেহগণ)-এর সাথে মিলিত করে দিন।

 

ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়াল

ডেঙ্গুতে গত ২৪ ঘণ্টায় সারা দেশে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ৯০৯ জনে। একই সময়ে নতুন করে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ৩ হাজার ৮জন।

শনিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মোট ১০ হাজার ৪৭০ জন ডেঙ্গু রোগী চিকিৎসাধীন আছেন। ঢাকার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে বর্তমানে ৩ হাজার ৭৯৪ জন এবং অন্যান্য বিভাগের বিভিন্ন হাসপাতালে ৬ হাজার ৬৭৬ জন ডেঙ্গু রোগী ভর্তি রয়েছেন।

চলতি বছর ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে এখন পর্যন্ত ১ লাখ ৮৭ হাজার ৭২৫ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকায় ৭৮ হাজার ৯১৫ জন এবং ঢাকার বাইরে চিকিৎসা নিয়েছেন ১ লাখ ৮ হাজার ৮১০ জন। ডেঙ্গুতে মৃত্যু ৯০০ ছাড়াল

করোনায় চবির সাবেক অধ্যাপক ভূঁইয়া ইকবালের মৃত্যু

 

চবি প্রতিনিধি

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন বাংলা ভাষার গুরুত্বপূর্ণ গবেষক, সম্পাদক ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের(চবি) সাবেক অধ্যাপক ড. ভূঁইয়া ইকবাল।

বৃ্হস্পতিবার সকালে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে তার ছেলে অনিন্দ্য ইকবাল বলেন, ‘বাবার করোনা হলে চিকিৎসা নেওয়ার পর রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছিল। এরপরও করোনা সংক্রান্ত জটিলতা থাকায় ইউনাইটেড হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। এখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ ভোর ৬টায় তিনি মারা যান।’

অধ্যাপক ভূঁইয়া ইকবাল ১৯৪৬ সালের ২২ নভেম্বর ভোলায় জন্মগ্রহণ করেন। বেড়ে ওঠেন ঢাকায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতক ও স্নাতকোত্তর শেষ করে ১৯৮৪ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরেট ডিগ্রী লাভ করেন তিনি।

অধ্যাপক ভূঁইয়া ইকবালের কর্মজীবনের সূচনা তৎকালীন দৈনিক পাকিস্তান পত্রিকায়। ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন এবং বাংলা বিভাগের অধ্যাপক পদ থেকে ২০১৩ সালে অবসর নেন।

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগে অধ্যাপনার পাশাপাশি চালিয়ে যান গবেষণা, সম্পাদনা। তার অন্যতম গ্রন্থ ‘বাংলাদেশে রবীন্দ্র-সংবর্ধনা’, ‘রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ’, ‘পূর্ববঙ্গে রবীন্দ্র-বক্তৃতা’, ‘মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়’, ‘শামসুর রাহমান: নির্জনতা থেকে জনারণ্যে’, ‘আনিসুজ্জামান: সমাজ ও সংস্কৃতি’ উল্লেখযোগ্য।

‘মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়’ সম্পাদনার জন্য পেয়েছেন বাংলাদেশ লেখক শিবিরের হুমায়ুন কবির স্মৃতি পুরস্কার। প্রবন্ধ গবেষণার জন্য তিনি ২০১৪ সালে বাংলা একাডেমি সাহিত্য পুরস্কারে ভূষিত হন।

দেশ বরেণ্য এই শিক্ষাবিদের মৃত্যুতে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ সর্বত্র নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে প্রশাসন

দ্যা ক্যাম্পাস টুডেঃ ঢাবি শিক্ষার্থী হাফিজুর রহমানের মৃত্যুর সব ঘটনার তথ্য বিশ্লেষণ করে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন তৈরিতে কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর লিটন কুমার সাহাকে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. এ কে এম গোলাম রব্বানী।

আজ সোমবার (২৪ মে) রাতে তিনি বলেন, উপাচার্যের নির্দেশে হাফিজের মৃত্যুর পূর্ণাঙ্গ তদন্ত প্রতিবেদন তৈরিতে সহকারী প্রক্টর লিটন কুমার সাহাকে প্রধান করে চার সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

এর আগে দুপুরে এ ঘটনা সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন তৈরি করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে জমা দেওয়ার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে নির্দেশ দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।

সাপে কেটে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর মৃত্যু

ইবি প্রতিনিধি


শৈলকুপার শেখপাড়ায় সাপের কামড়ে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের রাসেল আহমেদ নামের এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু হয়েছে।

আজ সকাল ১০ টায় কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে সে মারা যায়। ওই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজ বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষে অধ্যয়নরত ছিলেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাসেল আহমেদকে গতকাল (শনিবার) রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ডান হাতের কনুইর নিচে সাপে কামড় দেয়। পরে আনুমানিক রাত ৪টার দিকে সে ঘুম থেকে জেগে উঠে হাতের কনুই নিচ থেকে রক্ত ঝড়তে দেখে।

পরে বিষয়টি তার মাকে জানালে স্থানীয় ওঝা দিয়ে ঝাঁড়ফুক দেওয়া হয়। সকালের দিকে তার শরীরের অবস্থার অবনতি হলে শৈলকুপা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে কুষ্টিয়া সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে সে মারা যায়।

ওই শিক্ষার্থী শেখপাড়া গ্রামের আমজাদ হোসেন মোল্লার ছেলে। উক্ত শিক্ষার্থীর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যুতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক -শিক্ষার্থীদের মাঝে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।

মেলেনি আইসিইউ’র অনুমতি, অবশেষে রাবি ছাত্রের মৃত্যু

ক্যাম্পাস টুডে ডেস্ক

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালকের অনুমতির অভাবে আইসিইউতে সিট না পাওয়ায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) এক ছাত্রের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আব্দুল্লাহ আল মামুন নামে ওই ছাত্র মারা যান।

তিনি আলসার ও জন্ডিসে ভুগছিলেন। তবে জন্ডিসের কারণে সম্প্রতি তার কিডনি অচল হয়ে যায় বলে জানান তার সহপাঠী ও বিভাগের সভাপতি। মামুন রাজশাহীর নওহাটা এলাকার আক্কাস আলীর ছেলে। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ছিলেন।

হাসপাতালে মামুনের সঙ্গে থাকা সহপাঠী ইসমাইল হোসেন জনি জানান, ভোর ৪টার দিকে মামুনের জন্য আইসিইউর প্রয়োজন পড়ে। তারা আইসিইউর জন্য যোগাযোগ করলে একটি ‘রিজার্ভ’ সিট ফাঁকা আছে বলে জানানো হয়।

এই সিট পেতে হলে হাসপাতালের পরিচালকের লিখিত অনুমতি লাগবে বলে দায়িত্বরতরা জানান। সিট পেতে হাসপাতাল পরিচালককে রাতে ফোন করেন তারা; তবে তিনি ফোন ধরেননি।

পরে রাবির মনোবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক ছাত্র ও রাজশাহী পুলিশের এএসপি একরামুল হকের সহযোগিতা চান তারা। এএসপি একরামুল হক এসপির মাধ্যমে যোগাযোগের চেষ্টা করেন। সকালে তাদের পরিচালকের সঙ্গে দেখা করতে বলা হয়। এরই মধ্যে মারা যান মামুন।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. এনামুল হক বলেন, ‘গতকাল মামুনের বাবা ও তার তিন সহপাঠী আমার কাছে এসেছিল। রাত ৪টার দিকে আমাকে এক ছাত্র মেসেজ করে আইসিইউর জন্য সহযোগিতা করতে অনুরোধ জানায়। ঘুমিয়ে থাকায় তখন মেসেজের সাড়া দিতে পারিনি। পরে যোগাযোগ করা হলেও আইসিইউ পাওয়ার আগেই মারা যায় সে।’

এ বিষয়ে মামুনের বাবা আক্কাস আলীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কথা বলা সম্ভব হয়নি। অন্যদিকে হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জামিলুর রহমানের সঙ্গেও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।

হাসপাতালের উপপরিচালক ডা. সাইফুল ফেরদৌসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে তিনি অবগত নন।

রেললাইনে বসে মোবাইল গেমে মত্ত, এইচএসসি পরীক্ষার্থীর দেহ বিচ্ছিন্ন

ক্যাম্পাস টুডে ডেস্ক


নাটোরের লালপুরে স্মার্টফোন গেমস আসক্তিতে ফারুক হোসেন (১৮) নামে এক কলেজছাত্রের মর্মান্তিক মৃত্যু হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার বাওড়া-বৃষ্টপুর রেললাইনে ঈশ্বরদীগামী একটি মালবাহী ট্রেনে কাটা পড়ে তার মৃত্যু হয়।

নিহত ফারুক উপজেলার বাওড়া গ্রামের বাচ্চু মিয়ার ছেলে এবং গোপালপুর পৌর টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট কলেজের ছাত্র। তিনি এ বছর এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন।

জানা যায়, রাতে উপজেলার গোপালপুর রেলগেটের রাস্তার ওপর মাথাবিহীন টুকরো টুকরো একটি মরদেহ পাওয়া যায়।

ঈশ্বরদী রেলওয়ে পুলিশ গিয়ে মরদেহটি উদ্ধার করে। পরে এক কিলোমিটার দূরে বিচ্ছিন্ন মাথা ও একটি মোবাইল ফোন পাওয়া যায়। এতে মরদেহটি ফারুকের বলে শনাক্ত হয়।

স্থানীয়রা জানান, বাওড়া-বৃষ্টপুর রেলওয়ে স্থানীয় তরুণদের কাছে ‘ফ্রি ফায়ার জোন’। বিকেল থেকে রেললাইনের ওপর সারি সারি বসে মোবাইলে গেমে মেতে ওঠে স্থানীয় তরুণরা।

নিহত ফারুকের বাবা বাচ্চু মিয়া জানান, বাড়ির পাশে রেললাইন হওয়ায় সন্ধ্যায় ফারুক রেললাইনে বসে চার বন্ধুর সঙ্গে মোবাইলে গেম খেলছিল। পরে রাত হওয়ায় বন্ধুরা চলে গেলেও ফারুক সেখানে বসেই গেম খেলতে থাকে। রাতে ঈশ্বরদী রেলওয়ে পুলিশের মাধ্যমে ছেলের মৃত্যুর খবর জানতে পারেন বাচ্চু মিয়া।

এ ব্যাপারে লালপুর থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, যেহেতু ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু হয়েছে, তাই এ বিষয়ে ঈশ্বরদী রেলওয়ে পুলিশ ব্যবস্থা নেবে।

নবাবগঞ্জে বজ্রপাতে এক নারীসহ ২ জনের মৃত্যু

অলিউর রহমান মেরাজ
নবাবগঞ্জ দিনাজপুর প্রতিনিধি


দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে বাড়ির পাশে কাজ করার সময় বজ্রপাতে এক নারীসহ দুই জনের মৃত্যু হয়েছে।

আজ রবিবার বিকেলে উপজেলার দেওগাঁ ও মালদহ পশ্চিম পাড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছে নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনর্চাজ অশোক কুমার চৌহান।]

নিহতরা হলেন,উপজেলার দেওগাঁ গ্রামের মৃত খলিল্লাহ শেখের ছেলে আব্দুল হালিম (৫০) এবং মালদহ পশ্চিম পাড়া এলাকার তৈয়ব আলীর স্ত্রী সাবানা (৫০)

নবাবগঞ্জ থানার অফিসার ইনর্চাজ অশোক কুমার চৌহান আরো জানান,বিকেলে মাঠে কাজ করতে গিয়ে বজ্রপাতে চুল ও শরীর ঝলসে গিয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যায় সাবানা এবং বাড়ির সামনে কাজ করার সময় বজ্রপাতে আহত হন আব্দুল হালিম দ্রুত তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কতর্ব্যরত চিকিৎসক তাকেও মৃত্যু ঘোষণা করেন।

ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে প্রাণ গেল হাবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

তানভির আহমেদ, হাবিপ্রবি প্রতিনিধি: এক মর্মান্তিক সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (হাবিপ্রবি) অর্থনীতি বিভাগের ১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী তাহেরা ফাইয়াজ মৌ।

আজ শুক্রবার(১২জুন) সকাল ৯ টায় মৌ বাসা থেকে তার খালতো ভাইয়ের সাথে বাইকে করে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসে।

জানা যায়, মৌ বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন একটি মেসে থাকতো।মেস থেকে প্রয়োজনীয় বই এবং জিনিসপত্র নিয়ে বাইকে করে বাসাই ফেরার পথে ঢাকা দিনাজপুর মহাসড়কের মঙ্গলপুর নামক স্থানে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সাথে ধাক্কা লেগে মৌ বাইক থেকে ছিটকে পরে যায় এবং অপর একটি ট্রাকের নিচে পিষ্ঠ হয়।

এরপর আহত অবস্থায় তাহেরা ফাইয়াজ মৌকে দিনাজপুর এম আব্দুর রহমান মেডিকেল কলেজে আইসিইউ তে নেওয়া হলে,কিছুক্ষণ পর কর্ত্যব্যরত চিকিৎসক ফাইয়াজ মৌ কে মৃত ঘোষণা করেন। তহেরা ফাইয়াজ মৌ এর বাসা দিনাজপুরের সেতাবগঞ্জে।

এদিকে মৌ এর অকাল মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন হাবিপ্রবি পরিবারসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মু. আবুল কাসেম। তিনি তার আত্মার রূহের মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।

করোনায় আক্রান্ত হয়ে রানা প্লাজার মালিকের মৃত্যু

ক্যাম্পাস টুডে ডেস্কঃ করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে সাভারে ধসে পড়া রানা প্লাজার মালিক আব্দুল খালেক মারা গেছেন।

আজ বৃহস্পতিবার (০৪ মে) দুপুরে উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সায়েমুল হুদা জানান, আজ ভোর ৬টার দিকে তিনি মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৬৬ বছর। করোনা সংক্রমণের উপসর্গ দেখা দেওয়ায় গত ১ জুন তিনি সাভারে এনাম মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে নমুনা পরীক্ষা করান। ফলাফলে জানা যায় তিনি করোনায় আক্রান্ত। তাকে হোম আইসোলেশনে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছিল।

উল্লেখ্য, সাভারে এখন পর্যন্ত মোট দুই হাজার ৫৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে আক্রান্ত ৪৭৪ জন শনাক্ত হয়েছেন। মারা গেছেন নয় জন।