তারুণ্যের ভাবনা: বঙ্গবন্ধু, বাঙালি ও বাংলাদেশ

আবু জাফর আহমেদ মুকুল আমার জন্ম বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রায় এক দশক পরে। বঙ্গবন্ধুকে আমি দেখিনি। খুব বেশি জানার সুযোগও বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে আমার ছিল না। স্কুলের পাঠ্যপুস্তকে বঙ্গবন্ধুকে ঠিক যেভাবে পাওয়ার কথা ছিল, সেভাবে কখনো পাইনি। বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে পড়া আমার প্রথম বই ‘মুজিবরের বাড়ি’। সময়টা সম্ভবত ১৯৯৪ সালে আমি যখন ৬ষ্ট শ্রেনীতে পড়ি। সেই গ্রন্থে বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে অধ্যাপক মুনতাসীর মামুন লিখেছিলেন, ‘শত চেষ্টা করেও বাঙালির মন থেকে দুজন বাঙালির নাম মুছে ফেলা যাবে না। এমনই শক্তি ও দুটি নামের। এদের একজন হলেন কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যিনি বাংলা ভাষাকে পরিচিত করেছিলেন বিশ্ব…

Read More

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বঙ্গবন্ধু ও একজন নীরব মুক্তিযোদ্ধা

ড. আনন্দ কুমার সাহা বীর মুক্তিযোদ্ধা বদরুল আলম রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন সম্মানিত প্রাক্তন কর্মকর্তা। জন্মগ্রহণ করেন ১৯৫৪ সালে গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ থানায় বেলকা ইউনিয়নে। পিতা বদিউদ্দিন আহমেদ। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নির্বাচনের (১৯৭০) সময় সুন্দরগঞ্জ থানার বেলকা ইউনিয়নে গিয়েছিলেন। বেলকা ইউনিয়নের প্রেসিডেন্ট ছিলেন বাবু নেপাল চন্দ্র সাহা। বঙ্গবন্ধু বদরুল সাহেবকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন: তোমার নাম কি? উত্তরে বলেছিলেন: বদরুল আলম খোকা। বঙ্গবন্ধু প্রত্তুতরে বলেছিলেন আমার নামও খোকা। বদরুল আলম বলেছিলেন আমি রাজনীতি করবো। বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন তুমি পড়াশুনা করো, আগে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করো, তারপর রাজনীতিতে এসো এবং এও জানালেন পরবর্তিতে…

Read More