বশেমুরবিপ্রবিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বৃহত্তর ফরিদপুরের জন্য ২০% কোটা রাখার প্রস্তাব

 

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) একাডেমিক কাউন্সিলের মিটিংয়ে বিভাগসমূহকে হল বন্ধ রেখে পরীক্ষা নেয়ার অনুমতি দেয়া হয়েছে।এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির ক্ষেত্রে বৃহত্তর ফরিদপুরের জন্য ২০% কোটা বরাদ্দ রাখার বিষয়ে প্রস্তাব রাখা হয়েছে। তবে এটি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

আজ (সোমবার) বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের ৫০১ নং রুমে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষা গ্রহণের অনুমতি ও বৃহত্তর ফরিদপুরের জন্য ২০% কোটা বরাদ্দ রাখার প্রদানের বিষয়টি নিশ্চিত করে বশেমুরবিপ্রবির উপাচার্য ড. এ.কিউ.এম মাহবুব বলেন, “কোনো বর্ষের শিক্ষার্থীরা যদি অনলাইনে ক্লাস শেষ করার পর পরীক্ষা দিতে চায় তাহলে তারা বিভাগের সাথে আলোচনা করে পরীক্ষা দিতে পারবে। কিন্তু এক্ষেত্রে আবাসিক হলসমূহ বন্ধ থাকবে। আর আবাসিক হলসমূহ খোলার পরে চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সম্পন্ন করার বিষয়ে গুরুত্ব দেয়া হবে।”

তিনি আরও বলেন ,বৃহত্তর ফরিদপুরের জন্য ২০% কোটা বরাদ্দ রাখার প্রস্তাবটি এরপরে রিজেন্ট বোর্ডে তোলা হবে এবং পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের নিকট ও সরকারের নিকট যাবে।”

ইলেকট্রনিক্স অ্যান্ড টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগকে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সাথে একীভূত করার প্রসঙ্গে উপাচার্য বলেন, “এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে চাচ্ছি না তবে বিষয়টি সমাধানের জন্য আমরা কাজ করছি।”

প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন যাবৎ পরীক্ষার বিষয়ে সিদ্ধান্ত প্রদানের দাবি জানিয়ে আসছিলো বশেমুরবিপ্রবির চতুর্থ বর্ষ এবং মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা।

বশেমুরবিপ্রবির ২ জন কর্মচারী ইয়াবাসহ আটক

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২ জন কর্মচারীকে ৬৩ পিস ইয়াবা সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে চৌধুরী মার্কেটের কম্পিউটার সলিউশন দোকানের সামনে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করা হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান।

চৌধুরী ইমরুল হাসান বলেন, গোপন সংবাদের মাধ্যমে জানতে পারি তাদের কাছে প্রায় ৬০০ পিসের মতো ইয়াবা আছে কিন্তু আটকের আগে ৭ পিস ইয়াবা সেবন করেন এবং আটকের সময় তাদের কাছে ৬৩ পিস ইয়াবা পাওয়া যায়।

তিনি আরও বলেন, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় আসামীদ্বয় গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী। তারা হলেন, মোঃ ইয়াসিন শিকদার (৩০), পিতা-মোঃ সাহেব আলী শিকদার ও আকাশ শিকদার(২৮), পিতা- শাহাদাৎ শিকদার।

‘তারা দীর্ঘদিন যাবত বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার আশপাশে ইয়াবা সরবরাহ করে আসছিল। বর্তমানে আসামীদের বিরুদ্ধে সদর থানায় পৃথক দুটি নিয়মিত মামলা দায়ের করা হয়েছে।’ তিনি আরও যোগ করেন।

প্রসঙ্গত , আজ বুধবার (১০ ফেব্রুয়ারী) বিকালে ১৬:০০ ঘটিকায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সহকারী পরিচালক চৌধুরী ইমরুল হাসান এর নেতৃত্বে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ইন্সপেক্টর নাজমুল হাসান খানসহ অন্যান্য সদস্যগণ এ অভিযানে অংশগ্রহণ করেন।

খুবির ঘটনা প্রশাসনের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ:মানববন্ধনে বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা

সাগর দেঃ খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার ও তিন শিক্ষককে বরখাস্ত করার সিদ্ধান্ত বাতিল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অনশনরত দুই শিক্ষার্থীদের প্রতি সংহতি জানিয়ে মানববন্ধন করেছেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন, দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার ও তিন শিক্ষককে বরখাস্ত করা যা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ।

রবিবার (২৪ জানুয়ারি ) সকাল ১১ ঘটিকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতিতে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় শিক্ষার্থীরা বলেন একটা বিশ্ববিদ্যালয় নায্য অধিকার আদায়ের জন্য যৌক্তিক আন্দলোনের সূতিকাগার। এবং যৌক্তিক আন্দলোনের জন্য শিক্ষার্থী বহিষ্কার ও শিক্ষকদের বরখাস্ত করা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ বলে মনে করেন।

মানববন্ধনে আইন তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী উজ্জ্বল মন্ডল বলেন,একজন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি হল সুবিধা সহ শিক্ষার্থীদের মৌলিক অধিকার আদায়ের আন্দলোন করার প্রেক্ষিতে দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার এবং ছাত্র ছাত্রীদের নায্য অধিকার আদায়ের আন্দোলনের সংহতি প্রকাশ করায় তিন শিক্ষক বহিষ্কারের ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের এমন স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ যা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মনঃক্ষুণ্ন করে। এবং এমন জঘন্য ঘটনায় একজন সাধারণ শিক্ষার্থী হয়ে আমরা ব্যথিত।

আরো বক্তব্য রাখেন আন্তর্জাতিক বিভাগের জুবায়ের হোসেন বলেন, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তার মেয়াদের শেষ সময়ে যে আচরণ করেছেন তা যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের আচরণের মতোই। যেখানে উপাচার্য শেষ সময়ে দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার ও তিন শিক্ষককে বরখাস্ত করেছেন যা তথাকথিত বুদ্ধিজীবীদের মতো আচরণ করেছেন। শিক্ষার্থীদের যে পাঁচ দফা আন্দোলন তা শিক্ষার মৌলিক অধিকার আদায়ের আন্দোলন। আর এসব মৌলিক অধিকার আদায়ের আন্দোলনের জন্য বহিষ্কারের যে সংস্কৃতি তা শিক্ষা ব্যাবস্থার জন্য অশনিসংকেত । আশা করি তিনি শেষ সময়ে দুই শিক্ষার্থী বহিষ্কার ও তিন শিক্ষক বরখাস্ত প্রত্যাহার করবেন।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ১ ও ২ জানুয়ারি খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করেন।এ সময় শিক্ষকদের সঙ্গে অসদাচরণ, তদন্ত কমিটিকে সহযোগিতা না করাসহ বিভিন্ন কারণে ওই দুই শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।তাঁদের আন্দোলনের সাথে সংহতি জানানোর কারণে বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষককে অপসারণ এবং একজন শিক্ষককে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার করে।বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে দুই শিক্ষার্থী আমরণ অনশন কর্মসূচি শুরু করেছেন। মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাতটা থেকে শুরু হওয়া অনশন কর্মসূচি এখনো অব্যাহত আছে।এবং সবশেষ খবর অনুযায়ী বর্তমানে অনশনরত দুই শিক্ষার্থী হাসপাতালে ভর্তি আছেন।

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থী বহিষ্কারের প্রতিবাদে বশেমুরবিপ্রবিতে মানববন্ধন

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি: খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং তিন শিক্ষককে অপসারণের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) সাধারণ শিক্ষার্থীরা।এ সময় ২ শিক্ষার্থীর বহিষ্কার আদেশ প্রত্যহারসহ শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার দাবি জানানো হয় ।

আজ (শুক্রবার) বিকেল চারটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা অবিলম্বে বহিষ্কার আদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানান।

মানববন্ধনে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী নাজমুল মিলন বলেন, “শিক্ষার্থীদের নায্য আন্দোলনে জড়িত থাকার ‘অপরাধে’ দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার এবং শিক্ষার্থীদের সমর্থনে এগিয়ে আসা শিক্ষকদের বরখাস্ত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। অথচ শিক্ষকদের জাতি গঠনের কারিগর বলা হয়।কেননা একজন আদর্শ শিক্ষকই পারেন তার অনুসারী দের জ্ঞান ও ন্যায় দীক্ষা দিতে।

তিনি আরো বলেন, শিক্ষার্থীর মানবতাবোধ কে জাগ্রত করে একজন শিক্ষক কেবল পাঠদান কে সার্থকই করে তোলেন না,অন্যায়ের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে প্রতিবাদ করতেও শিক্ষা দেন।সেই শিক্ষকের উপর যখন স্বেচ্ছাচারী নিয়ন্ত্রণের অনৈতিক দমনের চেষ্টা করা হয় তখন সেটা অন্ধকারের দিকেই নির্দেশ করে। তাই আমরা খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের এই ন্যাক্কারজনক,স্বৈরাচারী সিদ্ধান্তের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি এবং শিক্ষকদের স্বপদে বহাল ও শিক্ষার্থীদের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি। একইসাথে, সংশ্লিষ্ট প্রশাসনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।”

মানববন্ধনে আরো বক্তব্য রাখেন, লোকপ্রশাসন বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রাসেল হোসেন বলেন, “আমরা আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর দিকে তাকালে দেখতে পাবো বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে শিক্ষা এবং জ্ঞানচর্চার কেন্দ্রে পরিণত না করে অর্থ ও বানিজ্যের কেন্দ্রে পরিণত করা হচ্ছে। এছাড়া ইতোপূর্বে অনেকেই দাবি করতো ছাত্র রাজনীতি না থাকলে বিশ্ববিদ্যালয় সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা সম্ভব হবে। কিন্তু খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘটনা থেকে আমরা দেখছি এই দাবি সম্পূর্ণ অযৌক্তিক। বরং ছাত্র রাজনীতি না থাকায় যৌক্তিক দাবি করার পরও শিক্ষার্থীদের বহিষ্কার হতে হচ্ছে। তাই আমরা অবিলম্বে ২ শিক্ষার্থীর বহিষ্কার আদেশ প্রত্যহারসহ শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার দাবি জানাচ্ছি।

এদিকে , দুই শিক্ষকের সঙ্গে অসদাচরণ ও তদন্তে অসহযোগিতার অভিযোগে সম্প্রতি দুই শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করেছে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়।এছাড়া শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে সংহতি জানানোসহ আন্দোলনের সময় প্রশাসনের সম্পর্কে মিথ্যা তথ্য ছড়ানোর অভিযোগে গত ১৮ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সিন্ডিকেট মিটিংয়ে ৩ শিক্ষককেও অপসারণের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।

বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর চেতনায় বিশ্বাসী প্যানেল জয়ী

 

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিবেদক

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি) শিক্ষক সমিতির নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধিকারের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক প্যানেল জয়লাভ করেছে। আজ সকালে নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার বায়োকেমিস্ট্রি অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মাহবুব হাসান এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

 

বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধিকারের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক পরিষদের পক্ষ থেকে সভাপতি পদে এপ্লাইড কেমিস্ট্রি অ্যান্ড কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. মো. কামরুজ্জামান এবং সাধারণ সম্পাদক পদে বঙ্গবন্ধু ইন্সটিটিউট অব লিবারেশন ওয়ার অ্যান্ড বাংলাদেশ স্টাডিজের সহকারী অধ্যাপক ড. মোঃ আবু সালেহ নির্বাচিত হয়েছেন।

 

 

নব নির্বাচিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি পদে সহকারী অধ্যাপক আবুল বাশার রিপন খলিফা, যুগ্ম-সম্পাদক পদে শামসুল আরেফিন, কোষাধ্যক্ষ পদে মোঃ হাফিজুর রহমান, প্রচার সম্পাদক পদে সাদ্দাম হোসেন এবং ৯টি সদস্য পদে ড. মোঃ রাশেদুজ্জামান পবিত্র, মাহবুব আলম , গাজী মোঃ মাহবুব, দিলরুবা আফরোজ পপি, মোঃ শরিফুজ্জামান, মোঃ মাইদুল হোসেন, অভিজিৎ বিশ্বাস, ইনজামাম উল হক এবং মোঃ নাছির উদ্দিন নির্বাচিত হয়েছেন।

এ বিষয়ে নির্বাচন কমিশনার ড. মাহবুব হাসান বলেন, “১০ তারিখের মধ্যে মনোনয়নপত্র সংগ্রহের নির্দেশনা ছিলো৷ কিন্তু বঙ্গবন্ধু, মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধিকারের চেতনায় বিশ্বাসী শিক্ষক পরিষদ ব্যতিত অন্য কোনো প্যানেল মনোনয়নপত্র সংগ্রহ না করায় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী তাদেরক জয়ী ঘোষণা করা হয়েছে।”

শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ সকলকে সাথে নিয়ে প্রশাসনের সাথে সমন্বয় করে সামনের দিনের সকল চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করবো এই প্রত্যয় ব্যক্ত করে শিক্ষক সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি ড. মো: কামরুজ্জামান বলেন, আমাদের পূর্বের কমিটি এক বছর সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছে, আমরাও সেই ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার চেষ্টা করবো।

 

এদিকে নির্বাচনে জয় লাভের পর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নেতৃত্বে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে আজ দুপুর ২ টায় শ্রদ্ধাঞ্জলী অর্পন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দ। এ সময় শিক্ষক সমিতির সাবেক নেতৃবৃন্দ সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষকগণ উপস্থিত ছিলেন।

বশেমুরবিপ্রবি: কম্পিউটার চুরির ঘটনায় ‘মূল হোতা’ বহিষ্কৃত যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

 

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিবেদক

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) চাঞ্চল্যকর ও বহুল আলােচিত কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে ৪৯ টি কম্পিউটার চুরি মামলার মূল হোতা পলাশ শরীফকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদারিপুরের টেকেরহাটে একটি গাড়ি তল্লাশির মাধ্যমে আটক করা হয়েছে।

আজ (সোমবার) গোপালগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) কার্যালয় থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কম্পিউটার চুরির মূল হোতা গ্রেফতারের বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

এই বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও গোপালগঞ্জ সদর থানার উপ-পরিদর্শক মিজানুর রহমান বলেন,রবিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মাদারিপুরের টেকেরহাটে একটি গাড়ি তল্লাশির মাধ্যমে পলাশ শরীফকে আটক করা হয়েছে।এ নিয়ে চুরির ঘটনায় এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ শিক্ষার্থীসহ সর্বমোট ৯ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

পলাশ শরীফ গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার গোপীনাথপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি ছিলেন। তবে চুরির ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে ২০২০ সালের ১৪ আগস্ট রাতে তাকে দল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।

 

প্রসঙ্গত,গত বছর ঈদুল আজহার ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে ৪৯ টি কম্পিউটার চুরি হয়। এই ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে ১০ আগস্ট গোপালগঞ্জ সদর থানায় মামলা করা হয় এবং ১৩ আগস্ট রাতে রাজধানীর বনানীর হোটেল ক্রিস্টাল ইন থেকে ৩৪ টি কম্পিউটার উদ্ধার করা হয়।

জাতির পিতার কর্ম ও আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে : বশেমুরবিপ্রবি উপাচার্য

 

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস ২০২১ পালিত হয়েছে। এ উপলক্ষে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন ও আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে।

আজ (১০ জানুয়ারি) দুপুর ১২.৩০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনে ৫০১নং কক্ষে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ. কিউ. এম. মাহবুব।

 

আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ. কিউ. এম. মাহবুব বলেন, আমাদের প্রকৃত নববর্ষ শুরু হয় ১০ই জানুয়ারি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের দিনে। এই দিনেই বাংলাদেশ প্রকৃত বিজয় অর্জন করে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশকে উন্নতি করতে হলে জাতির পিতার কর্ম ও আদর্শকে ধারণ করতে হবে।

প্রক্টর ড. মোঃ রাজিউর রহমান বলেন, বঙ্গবন্ধুর চেতনা মূলত তাঁর কর্ম ও জীবন আদর্শ।

ফিনান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের সভাপতি তাপস বালা বলেন, দেশে আজও অনেক দালাল, রাজাকার আল বদর রয়েছে যার পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্টের মত ঘটনা ঘটছে।

ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হাবীবুর রহমান বলেন, বাঙ্গালী জাতির যতটুকু অর্জন তার পুরোটায় বঙ্গবন্ধুর অবদান।

পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এস এম গোলাম হায়দার বলেন, যতদিন বাংলায় নদীর স্রোতধারা বয়ে চলবে, পাখিরা গান গাইবে ততদিন বঙ্গবন্ধু এদেশের চেতনায় বেঁচে থাকবেন।

বাংলা বিভাগের সভাপতি মোঃ আব্দুর রহমান তার বক্তব্যে বলেন, ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে বাঙ্গালী জাতি প্রকৃত বিজয়ের পুর্ণতা পায়।

 

আইন অনুষদের ডিন মোঃ আবদুল কুদ্দুস মিয়া বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার আহবান জানান।

ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মোঃ শাহজাহান তার বক্তব্যে বলেন, আমরা যদি আমাদের সঠিক দায়িত্ব পালন করি তবে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ে তোলা সম্ভব।

জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এম এ সাত্তার জাতির পিতার নামাঙ্কিত এই বিশ্ববিদ্যালয়কে শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপিঠ বিনির্মাণে তরুন শিক্ষকদের কাজ করে যাওয়ার আহবান জানান।

অফিসার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম তার বক্তব্যে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের তাৎপর্য তুলে ধরেন।

প্রসঙ্গত, শেখ রাসেল হলের প্রভোস্ট মোঃ ফায়েকুজ্জামান মিয়ার সঞ্চালনায়
অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

বাড়িওয়ালা কর্তৃক নির্যাতনের অভিযোগ বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রীর

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) প্রথম বর্ষের দুইজন ছাত্রীকে মেস মালিক শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা জানান, তারা নবীনবাগ এলাকার খন্দকার মোফাজ্জল হোসেনের বাসায় থাকতেন। গতকাল সন্ধ্যায় বাসা পরিবর্তন করতে গেলে মেস মালিক নাসরিন খন্দকার ও তার কলেজে পড়ুয়া মেয়ে রেশমীর দ্বারা নির্যাতনের শিকার হয় তারা।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তভোগী এক শিক্ষার্থী বলেন, “আমাদের এক বছরের বাসা ভাড়ার চুক্তি ছিলো এবং চুক্তি অনুযায়ী আর একমাস বাকি ছিলো। করোনার কারণে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকায় আমরা ৯ মাস পর এসে চুক্তি অনুযায়ী অবশিষ্ট এক মাসের ভাড়া পরিশোধ করে বাসা ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেই। কিন্তু বাসা ছেড়ে আসার সময় আমরা বাড়িওয়ালার সাথে শেয়ার করে কেনা জিনিসের অংশের টাকা ফেরত চাইলে বাড়ির মালিকের স্ত্রী নাসরিন খন্দকার গায়ে হাত তোলেন। এ সময় তার মেয়েও আমাদের পিতামাতা ও পরিবার নিয়ে অপ্রীতিকর মন্তব্য করে যা একজন বাড়িওয়ালার কোনোভাবে অধিকার নেই।”

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত বাড়িওয়ালা নাসরিন খন্দকার নির্যাতনের ঘটনা অস্বীকার করেন এবং সেখানে এমন কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে জানান।

তবে প্রত্যক্ষদর্শী ভ্যান ড্রাইভার শাহিন বলেন, উভয় পক্ষের তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে বাড়িওয়ালা একজন মেয়ের গায়ে ধাক্কা প্রদান করে।

এই ঘটনা সম্পর্কে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. রাজিউর রহমান বলেন, বিষয়টি সম্পর্কে শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে আমরা লিখিত অভিযোগ পেয়েছি এবং ইতোমধ্যে বাড়িওয়ালার সাথে কথা বলেছি। বাড়িওয়ালা শারীরিক নির্যাতনের ব্যাপারে অস্বীকার করেছে, আমরা পরবর্তীতে ঘটনা স্থলে গিয়ে সমাধানের চেষ্টা করবো।”

হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে আছে একটি স্বপ্ন, বাঁচাতে প্রয়োজন ১৫ লাখ টাকা

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) অর্থনীতি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মোঃ মাসুদ রানা সুমন লিভারের জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর দুয়ারে দাড়িয়ে যুদ্ধ করে চলেছে।

সুমনের বাড়ি রাজশাহী। গত এক মাসে আগে হঠাৎ লিভারজনিত রোগের জন্য অসুস্থতা দেখা দিলে প্রথমে তার নিজ জেলা রাজশাহী ও পরে ঢাকার কয়েকটা হাসপাতালে চিকিৎসা করিয়েও অবস্থার উন্নত হয়নি সুমনের। তার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন জন্য প্রয়োজন ১৫ লাখ টাকা। যা এই নিম্নবিত্ত শিক্ষার্থীর পরিবারের পক্ষে সম্ভব নয়। সম্প্রতি ডাক্তার তার উন্নত চিকিৎসার জন্য ভারতের একটি সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা জন্য পরামর্শ দেন।

মাসুদ রানা সুমনের বোন জানান, আমরা নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবার। আমাদের পক্ষে এত টাকা বহন করা সম্ভব না। আত্মীয়স্বজন যারা আছে তারা অনেকেই সাহায্য করছে। এরপরও আমাদের অনেক টাকা প্রয়োজন।

বশেমুরবিপ্রবি ছাত্র উপদেষ্টা ড.শারাফাত আলী বলেন, বিষয়টা নিয়ে অর্থনীতি বিভাগের চেয়ারম্যান স্যারের সাথে এবং ঐ শিক্ষার্থীর বোনের সাথে কথা হয়েছে। আমরা ঐ শিক্ষার্থী থেকে এ বিষয়ে দরখাস্ত পেয়েছি। পরবর্তীতে আমারা এসিসট্যান্ট কমিটিতে এ বিষয়ে আলোচনা করে ভিসি স্যারের সাথে কথা বলে পদক্ষেপ নিবো।

সুমনকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা

বিকাশ,রকেট-০১৭০৪৭৩০৬৬৫(সুমনের পরিবার)
নগদ-০১৭২৭২৫৮৪১১(সুমনের পরিবার)

বশেমুরবিপ্রবিতে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা

 

বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস-২০২০ পালিত হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ কিউ এম মাহবুব এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভার মূল প্রবন্ধ “চেতনায় দীপ্ত শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস” উপস্থাপন করেন প্রক্টর ড. মোঃ রাজিউর রহমান ।

এসময় আলোচনা সভায় জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. এম এ ছাত্তার, আইন অনুষদের ডিন মোঃ আব্দুল কুদ্দুস মিয়া, সামাজিক অনুষদের ডিন প্রফেসর রফিকুন্নেসা আলী, মানবিক অনুষদের ডিন আশিকুজ্জামান ভুঁইয়া, রেজিস্ট্রার মোঃ আব্দুর রউফ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এস এম গোলাম হায়দার, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. হাসিবুর রহমান, অফিসার্স এসোসিয়শনের সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম হিরা প্রমুখ তাদের বক্তব্য প্রদান করেন।

আলোচনা সভায় বক্তারা বাংলাদশ প্রতিষ্ঠায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদর অবদানের কথা কৃতজ্ঞচিত্তে স্মরণ করেন।

সভাপতির বক্তব্যে ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ কিউ এম মাহবুব বলেন, সকলকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে জাতির পিতার সোনার বাংলা গড়ার আহবান জানান এবং সকল শহীদের আত্মার শান্তি কামনা করেন। এসময় অত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে সকাল ১০টায় ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ কিউ এম মাহবুবের নেতৃত্বে উপজেলা চত্বর জয়বাংলা পুকুর পাড়ে শহিদ স্মতিস্তম্ভে এবং সকাল ১০.৩০ টায় ক্যাম্পাসের শহীদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। এছাড়া শহিদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার শান্তি কামনা করে বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়া মাহফিল এবং মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনার আয়োজন করা হয়।