তাপধারণ ক্ষমতা কাকে বলে? মাটির কলসিতে পানি ঠাণ্ডা থাকে কেন?

তাপধারণ ক্ষমতা কাকে বলে? মাটির কলসিতে পানি ঠাণ্ডা থাকে কেন?

তাপধারণ ক্ষমতা কাকে বলে? মাটির কলসিতে পানি ঠাণ্ডা থাকে কেন?

তাপধারণ ক্ষমতা কাকে বলে?

তাপধারণ ক্ষমতা কাকে বলে?

কোনো বস্তুর তাপমাত্রা 1 K বাড়াতে যে পরিমাণ তাপের প্রয়োজন তাকে ঐ বস্তুর তাপধারণ ক্ষমতা বলে। তাপধারণ ক্ষমতা বস্তুর উপাদান এবং ভরের উপর নির্ভরশীল। এর একক JK^{-1}

মাটির কলসিতে পানি ঠাণ্ডা থাকে কেন?

গরমের দিনে পিপাসা মেটানোর জন্য আমরা মাটির কলসির ঠাণ্ডা পানি খেতেই বেশি পছন্দ করি। কারণ কাচের পাত্র বা পিতলের পাত্রের চেয়ে মাটির কলসির পানি বেশি ঠাণ্ডা থাকে।

কিন্তু কেন? মাটির কলসির গায়ে লাখ লাখ ছোট ছোট ছিদ্র থাকে। খালি চোখে ছিদ্রগুলি দেখা যায় না। ছিদ্রগুলো দিয়ে পানি চুঁইয়ে কলসির বাইরে চলে আসে। তারপর বাষ্প হয়ে আকাশের দিকে উড়ে যেতে চায়। কিন্তু উড়তে গেলে তাপের দরকার হয়। তাপের কারণে পানি বাষ্প হয়। বাষ্প হওয়ার জন্য পানির যে তাপের দরকার, তা মাটির কলসির ভেতরের পানি থেকে আসে। ফলে কলসির ভেতরের পানির তাপ কমে যায় এবং সে কারণে পানি ঠাণ্ডা হতে থাকে।

অপরদিকে, মাটির তৈরি কলসি বাদে অন্যান্য পাত্রের গায়ে কোনো ছিদ্র থাকে না। এজন্য পানি বের হতে পারে না। ফলে পানি বাষ্প হয় না। অন্যান্য পাত্রের পানি পানি মাটির পাত্রের / কলসির মতো ঠাণ্ডা হয় না।

প্রিয় শিক্ষার্থীরা, তোমরা চাইলে এই উত্তরগুলো নিতে পারো বা তোমাদের মত করে লিখতে পারো। ধন্যবাদ।

বিঃদ্রঃ এই কন্টেন্ট শিক্ষামূলক। বিনাঅনুমতিতে যে কেউ ব্যহার করতে পারবেন। করোনাকালে শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।

Class 9 Physics 6th Week Assignment Question & Solution

120°c তাপমাত্রার একখন্ড বস্তুর ভর 50gm। বস্তুটিকে একটি 50gm ভরের অ্যালুমিনিয়ামের ক্যালােরিমিটারে 20°c তাপমাত্রার 150gm পানিতে ছেড়ে দেয়ার পর মিশ্রণের তাপমাত্রা 30°c পাওয়া গেল। বস্তুটির আপেক্ষিক তাপ 1500Jkg1K1এবং অ্যালুমিনিয়ামের আপেক্ষিক তাপ 900Jkg1K1

ক. তাপধারণ ক্ষমতা কাকে বলে?
খ. মাটির কলসিতে পানি ঠান্ডা থাকে কেন? ব্যাখ্যা কর।
গ. বস্তু কর্তৃক বর্জিত তাপ নির্ণয় কর।
ঘ. উপরোক্ত তথ্যগুলো ক্যালরিমিতির মূলনীতিকে সমর্থন করে কিনা- গাণিতিকভাবে বিশ্লেষণ কর।

পদার্থবিজ্ঞান

সভ্যতার শুরু থেকেই প্রযুক্তি বিকাশের যে অধ্যায় শুরু হয়েছে তার সাথে পদার্থবিজ্ঞান ওতপ্রােতভাবে জড়িত। প্রকৌশলশাস্ত্র, চিকিৎসা-বিজ্ঞান, জ্যোতির্বিজ্ঞান, সমুদ্রবিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, মনােবিজ্ঞান সর্বত্র পদার্থবিজ্ঞানের পদ্ধতি ও যন্ত্রপাতির প্রভূত ব্যবহার রয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন
fb-share-icon
Tweet

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *