বশেমুরবিপ্রবি: শিক্ষকদের হুমকি প্রদানকারীর বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

বশেমুরবিপ্রবি টুডে


গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) শিক্ষকদের সাথে অসদাচরণকারী এবং হুমকি প্রদানকারীর বিচারের দাবিতে মানববন্ধন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টির সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (২৬ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে প্রায় অর্ধ-শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় তারা শিক্ষকদের হুমকি দেয়ার বিচার নিশ্চিত করার পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে কম্পিউটার চুরির মূলহোতাদেরও বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান।

মানববন্ধনে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষে মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, শেখ তারেক, বাবুল শিকদার বাবু এবং ফাহাদ সার্জিল বলেন, “ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার চুরির ঘটনায় এক শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। আর ওই শিক্ষার্থী মাসরুল ইসলাম পনিকে গত ১৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের অনুমতি দিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়েরই এক কর্মকর্তা। এমনকি পনিকে যখন পুলিশ রেস্টুরেন্ট থেকে গ্রেফতার করে তখনও ওই কর্মকর্তা পনির সাথে রেস্টুরেন্টে উপস্থিত ছিলো৷ আর এসব কারণে তদন্ত কমিটিকে সকল প্রশ্নের উর্ধ্বে রাখতে তাকে কম্পিউটার চুরির ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গঠিত তদন্ত কমিটি থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়। কিন্তু এতে ওই কর্মকর্তা ক্ষিপ্ত হয়ে যান এবং তদন্ত কমিটিতে থাকা তিন শিক্ষকসহ পাঁচ সদস্যকে হুমকি প্রদান করেন। আমরা এই ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক বিচারসহ কম্পিউটার চুরির মূলহোতাদোর বিচার চাই।”

এসময় শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন তুলেন, করোনার প্রাদুর্ভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর থেকে সকলে প্রক্টর কিংবা নিরাপত্তা কর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করতো। তাহলে পনি কেনো এদের অনুমতি না নিয়ে ওই কর্মকর্তার অনুমতি নিয়ে প্রবেশ করলো।

এসময় তারা আরও বলেন, শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদেরকে হুমকি প্রদানের ঘটনা কখনোই মেনে নিবেনা এবং তারা যেভাবে উপাচার্য খোন্দকার নাসিরউদ্দিনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছিলো সেভাবে এই ঘটনারও প্রতিবাদ করবে।

এর আগে গত ১৯ আগস্ট সহকারী রেজিস্ট্রার মোঃ নজরুল ইসলাম তদন্ত কমিটির কাজে বাঁধা দিচ্ছেন এবং তদন্ত কমিটিকে দেখে নেয়ার হুমকি দিয়েছেন এমন অভিযোগে বশেমুরবিপ্রবির রেজিস্ট্রার ড. নূরউদ্দিন আহমেদের নিকট যথাযথ ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানিয়ে লিখিত আবেদনপত্র দিয়েছিলেন তদন্ত কমিটির পাঁচ সদস্য মোঃ আব্দুল কুদ্দুস মিয়া (তদন্ত কমিটি প্রধান এবং ডিন, আইন অনুষদ) ড. আব্দুর রহিম খান (সদস্য এবং ডিন বিজ্ঞান অনুষদ) ড. রাজিউর রহমান, (সদস্য এবং প্রক্টর), মোঃ নাছিরুল ইসলাম (ভারপ্রাপ্ত লাইব্রেরিয়ান) এবং ড. মোঃ নূরউদ্দিন আহমেদ (সদস্য সচিব এবং রেজিস্ট্রার)।

তবে হুমকি দেয়ার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন মোঃ নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, “আমি কাউকে হুমকি দেইনি বরং কম্পিউটার চোর ধরার বিষয়ে সবচেয়ে বেশি সক্রিয় ছিলাম। আমার বিরুদ্ধে এখন একটি মহল ষড়যন্ত্র করছে।”

 

আরও পড়ুনজাতির পিতার প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে দায়িত্ব গ্রহণ করলেন চুয়েট ভিসি

প্রসঙ্গত, ঈদুল আজহার ছুটিতে বশেমুরবিপ্রবির কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে ৪৯ টি কম্পিউটার চুরি হয়। এ ঘটনায় পুলিশ এখন পর্যন্ত ৩৪ টি কম্পিউটার উদ্ধার করেছে এবং ৭ জনকে আটক করেছে। আটককৃতদের মধ্যে মাসরুল ইসলাম পনি বশেমুরবিপ্রবির শিক্ষার্থী। আর এই শিক্ষার্থীকে ১৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের জন্য সুপারিশ করেছিলেন মোঃ নজরুল ইসলাম। এছাড়া উক্ত শিক্ষার্থীকে গ্রেফতারের সময়েও পনির সাথে ছিলেন মোঃ নজরুল ইসলাম।

ভিডিও

Computers stolen: Nazrul Islam exempted from investigation committee

BSMRSTU TODAY


Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Science & Technology University (BSMRSTU) authorities have released Assistant Registrar Nazrul Islam from the committee investigating the theft of a computer at the university.

Tuesday (August 18), a notice signed by Registrar Member Secretary of the Investigation Committee Prof. Dr. Md. Nuruddin Ahmed.

The BSMRSTU notification said
He was relieved of his position as a member of the committee on the basis of the opinion of six members of the committee in the interest of keeping the activities of the committee on computer theft from the central library of BSMRSTU above all questions.

A group of students at BSMRSTU formed the human chain was held in front of the main gate on the campus on Tuesday (18 August).

They Said, “The names of all those involved in the computer theft should be made public and they should be brought to justice.”

Regarding the allegation, Md. Nazrul Islam said that as a member of the investigation committee, he has always cooperated with the administration and the police and the allegations against him are baseless.

Note that, 49 computers were stolen from the central library of Bashemurbiprabir during the Eid-ul-Azha holiday and later 34 computers were recovered from a hotel in Dhaka on the night of August 13. Police have so far arrested seven people in the incident.

কম্পিউটার চুরি: সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তদন্ত কমিটির এক সদস্যকে অব্যাহতি

বশেমুরবিপ্রবি টুডে


গোপালগঞ্জ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) চুরির ঘটনায় তদন্ত কমিটি থেকে সহকারী রেজিস্ট্রার নজরুল ইসলামকে অব্যাহতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষ।

মঙ্গলবার (১৮ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার ও তদন্ত কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ড. নূরুউদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত এক নোটিশে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বশেমুরবিপ্রবির কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে চুরি যাওয়া বিষয়ক তদন্ত কমিটির কার্যক্রম সকল প্রশ্নের ঊর্ধ্বে রাখার স্বার্থে তদন্ত কমিটির ৬ সদস্যের মতামতের ভিত্তিতে কমিটির সদস্য পদের পদ থেকে তাকে অব্যাহতি প্রদান করা হল।

এ অভিযোগের ব্যাপারে মোঃ নজরুল ইসলাম জানান, তদন্ত কমিটির একজন সদস্য হিসেবে তিনি সব সময় প্রশাসন ও পুলিশকে সহযোগিতা করেছেন এবং তার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ ভিত্তিহীন।

এদিকে মঙ্গলবার (১৮ আগস্ট) ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বক্তব্যে বলেন, ইতিমধ্যে কম্পিউটার চুরির ঘটনায় মাসরুল ইসলাম পনি শরীফ নামের একজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। কিন্তু শুধুমাত্র একজন শিক্ষার্থীর পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে এতবড় চুরির ঘটনা ঘটানো সম্ভব নয়। আমরা চাই কম্পিউটার চুরির সাথে জড়িত সকলের নাম যেনো প্রকাশ করা হয় এবং তাদের যেনো বিচারের আওতায় আনা হয়।

প্রসঙ্গত, ঈদুল আজহার ছুটিতে বশেমুরবিপ্রবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে ৪৯ টি কম্পিউটার চুরি হয় এবং পরবর্তীতে ১৩ আগস্ট রাতে ৩৪ টি কম্পিউটার ঢাকার একটি হোটেল থেকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

Computers stolen: BSMRSTU students form human chain

BSMRSTU TODAY


A group of students at Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman Science & Technology University (BSMRSTU) has formed a human chain with a demand for all those involved in the theft of computers from the central library on the university.

The students under the banner of ‘The General Students of BSMRSTU’ formed the human chain was held in front of the main gate on the campus on Tuesday.

Bangladesh Chhatra League
(BCL) activists Md. Jahangir Alam, Sheikh Tareq, Babul Sikder Babu and Fahad Sarjil spoke on behalf of the general students in the human chain.

They Said, “The names of all those involved in the computer theft should be made public and they should be brought to justice.”

Security guard Abu Bakr said, ‘On July 18, when the student named Pony wanted to enter the university, we first stopped him and asked for permission from the authorities. At that time he called an officer and told us that Pony was a university student and let him enter’.

Note that, 49 computers were stolen from the central library of Bashemurbiprabir during the Eid-ul-Azha holiday and later 34 computers were recovered from a hotel in Dhaka on the night of August 13. Police have so far arrested seven people in the incident.

কম্পিউটার চুরির ঘটনায় জড়িতদের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

বশেমুরবিপ্রবি টুডে


গোপালগঞ্জ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে কম্পিউটার চুরির সাথে জড়িত সকলের বিচারের দাবিতে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৮ আগস্ট) দুপুর ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীদের পক্ষে চার ছাত্রলীগ কর্মী মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, শেখ তারেক, বাবুল শিকদার বাবু এবং ফাহাদ সার্জিল বক্তব্য রাখেন।

বক্তব্যে তারা বলেন, “ইতিমধ্যে কম্পিউটার চুরির ঘটনায় মাসরুল ইসলাম পনি শরীফ নামের একজন শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। কিন্তু শুধুমাত্র একজন শিক্ষার্থীর পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে এতবড় চুরির ঘটনা ঘটানো সম্ভব নয়। আমরা চাই কম্পিউটার চুরির সাথে জড়িত সকলের নাম যেনো প্রকাশ করা হয় এবং তাদের যেনো বিচারের আওতায় আনা হয়।”

এসময় তারা দাবি করেন রেস্টুরেন্ট থেকে যখন কম্পিউটার চুরির ঘটনায় জড়িত শিক্ষার্থীকে আটক করা হয় তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্মকর্তাও ওই শিক্ষার্থীর সাথে রেস্টুরেন্টে উপস্থিত ছিলেন।

শিক্ষার্থীরা আরও বলেন, কম্পিউটার চুরির ঘটনা তদন্তের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক গঠিত তদন্ত কমিটিতে যদি সন্দেহজনক কেউ থাকে তাকেও যেনো বাদ দেয়া হয়। এসময় তারা এ ঘটনাসহ ইতিপূর্বে ঘটা কম্পিউটার চুরির ঘটনাসমূহের বিচার নিশ্চিতে গোপালগঞ্জ ২ আসনের সংসদ সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

এ বিষয়ে ১৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের গেটে দায়িত্বপালনকারী নিরাপত্তাকর্মী আবু বকর জানান, “১৮ জুলাই পনি নামের ওই শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে চাইলে আমরা প্রথমে তাকে বাঁধা দেই এবং কর্তৃপক্ষের কারো অনুমতি নিতে বলি। এসময় তিনি এক কর্মকর্তাকে ফোন দেন এবং সেই কর্মকর্তাকে আমাদেরকে বলেন পনি যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাকে যেনো প্রবেশ করতে দেই।”

এদিকে, যেই রেস্টুরেন্ট থেকে পনিকে গ্রেফতার করা হয়েছে সেই বারবিকিউ রেস্টুরেন্টে কর্মরত মোঃ রেজওয়ান মোল্লাও জানিয়েছেন, যখন তাদের রেস্টুরেন্ট থেকে শিক্ষার্থীকে গ্রেফতার করা হয় তখনও বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কর্মকর্তা সেখানে উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশের অনুমতি আদায় করে দেয়া কর্মকর্তা এবং গ্রেফতারের সময় রেস্টুরেন্টে পনির সাথে উপস্থিত থাকা কর্মকর্তা একই ব্যক্তি।

বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক কম্পিউটার চুরির ঘটনায় গঠিত সাত সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটির প্রধান মোঃ আব্দুল কুদ্দুস মিয়া বলেন, “তদন্ত কমিটি সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে কাজ করবে এবং কমিটির কারো বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে উপাচার্যের সাথে আলোচনাসাপেক্ষে ব্যবস্থা নেয়া হবে।”

প্রসঙ্গত, ঈদুল আজহার ছুটিতে বশেমুরবিপ্রবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে ৪৯ টি কম্পিউটার চুরি হয় এবং পরবর্তীতে ১৩ আগস্ট রাতে ৩৪ টি কম্পিউটার ঢাকার একটি হোটেল থেকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

বশেমুরবিপ্রবিতে হাল্ট প্রাইজের কমিটি ঘোষণা

বশেমুরবিপ্রবি টুডে


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বশেমুরবিপ্রবি) তৃতীয়বারের মত আয়োজন করা হচ্ছে হাল্ট প্রাইজের অনক্যাম্পাস ক্যাম্পেইন।

এ লক্ষ্যে ইতিমধ্যে ২০২০-২১ সালের জন্য ব্যবস্থাপনা কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে।

১১ সদস্যের এই কমিটিতে ক্যাম্পাস ডিরেক্টর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন আবুল বাশার কৌশিক, এছাড়া এসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর হিসেবে বি.এম সাকিবুল হাসান, চীফ অব স্টাফ হিসেবে মোঃ জামিউল ইসলাম টিম কো-অর্ডিনেটর হিসেবে কাওসার আহমেদ, জাজ এন্ড ট্রেনিং কো-অর্ডিনেটর শফিকুর রহমান, প্রেস এন্ড মিডিয়া কো-অর্ডিনেটর হিসেবে ফাতেমা-তুজ-জিনিয়া, মার্কেটিং কো-অর্ডিনেটর হিসেবে শেখ মোহাম্মদ হাসান তারেক, টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর হিসেবে মোঃ মেহেদী হাসান, সহকারী টেকনিক্যাল কো-অর্ডিনেটর হিসেবে মাহমুদুর রহমান ও হুমায়ুন কবির এবং লজিস্টিক কো-অর্ডিনেটর হিসেবে ফাহাদ ইসলাম নির্বাচিত হয়েছেন।

এছাড়া, এবারের প্রোগ্রামে হাল্ট প্রাইজের মিডিয়া পার্টনার হিসেবে রয়েছে বশেমুরবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতি।

এবারের প্রোগ্রামের বিষয়ে ক্যাম্পাস ডিরেক্টর আবুল বাশার কৌশিক বলেন, অক্টোবরের শেষের দিকে প্রোগ্রামটি আয়োজন করা হবে আর যদি এর মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় খোলা না হয় তাহলে প্রোগ্রামটি অনলাইনে অনুষ্ঠিত হবে।”

এসময় তিনি আরও জানান, “এ বছরে অংশগ্রহণকারীদের জন্য বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে যাতে তারা কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারেন এবং আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও সাফল্যের ছাপ রাখতে পারেন।”

প্রসঙ্গত, প্রতিবছর আলাদা আলাদা বিষয় কে ভিত্তি করে আয়োজন করা হয় হাল্ট প্রাইজ প্রতিযোগীতা। প্রতিযোগিতায় প্রতিটি দলকে একটি করে চ্যালেঞ্জের ওপর আইডিয়া জমা দিতে হয়।

পরবর্তীতে বিশ্বব্যাপী একযোগে এই আইডিয়া প্রতিযোগীতায় অংশ নেয় লাখ লাখ টিম এবং বিজয়ী দল অংশগ্রহণ করে রিজিওনাল সামিট ও এক্সেলারেশন পর্বে।

সর্বশেষে বিজয়ী দলকে তার আইডিয়াটিকে একটি সফল ব্যবসায় রুপ দিতে, পুরষ্কার হিসেবে ১ মিলিয়ন ডলার দেয়া হয়।

বশেমুরবিপ্রবির কম্পিউটার চুরির ঘটনা উদঘাটন

বশেমুরবিপ্রবি টুডে


গোপালগঞ্জ: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) ৪৯টি কম্পিউটার চুরির ঘটনা উদঘাটন করেছে পুলিশ।

এ ঘটনায় গ্রেফতারকৃত ৭ জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে।

আজ রবিবার গোপালগঞ্জের পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান পুলিশ সুপার মুহাম্মদ সাইদুর রহমান খান।

তিনি সংবাদ সম্মেলনে বলেন, গত ২৬ জুলাই গভীর রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের পিছনের দিকের জানালা ভেঙ্গে ৪৯ টি কম্পিউটার চুরি করে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মন্দিরের কাছে রাখা হয়। পরে একটি ট্রাকে করে সেগুলো ঢাকা নিয়ে যুবলীগ নেতা পলাশ শরীফের মালিকানাধী মহাখালীর ক্রিস্টাল ইন হোটেলে রাখা হয়। পরে ১৩ আগস্ট রাতে গোপালগঞ্জ ও ঢাকার বানানী থানা পুলিশ ঐ হোটেলে অভিযান চালিয়ে ৩৪ টি কম্পিউটার উদ্ধার করে ও ২ জনকে গ্রেফতার করে। এখন পর্যন্ত এ ঘটনায় সরাসরি যুক্ত থাকা ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার (১৫ আগস্ট) গ্রেফতারকৃত সাতজন গোপালগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অমিত কুমার বিশ্বাসের আদালতে স্বাীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ও ঘটনার বর্ণনা দিয়েছে। এছাড়া কম্পিউটার চুরির মাস্টার মাইন্ড যুবলীগ নেতা পলাশ শরীফসহ আরো অনেকের নাম বলেছে।

তদন্তের স্বার্থে পুলিশ তাদের নাম প্রকাশ করেনি। তবে তাদের গ্রেফতার করতে পারলে ২৬ জুলাইয়ের কম্পিউটার চুরিসহ ২০১৮ ও ২০১৭ সালের প্রায় শতাধিক কম্পিউটার চুরি হওয়ার ঘটনা উদঘাটিত হবে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের সব কম্পিউটার চুরির সাথে এ চক্রটি জড়িত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। দোষীদের বিচারের আওতায় আনা সম্ভব হবে বলে তিনি জানান। এ ঘটনায় বিশ্বিবিদ্যালয়ের কেউ জড়িত আছে কিনা সেটিও তদন্ত করা হচ্ছে।

গোপালগঞ্জ সদর থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান বলেন, গ্রেফতার হওয়া ৭ জনের মধ্যে কুমিল্লার দেবিদ্বার থানার ইদ্রাকচর গ্রামের মৃত সেলিম মিয়ার ছেলে দুলাল মিয়া (৪৫) ও ময়মনসিংহের কোতায়ালী থানার চোরখাই গ্রামের মৃত ময়েজ উদ্দিনের ছেলে হুমায়ুন কবিরকে (২৪) চোরাই ৩৪টি কম্পিউটারসহ ঢাকার ক্রিস্টাল ইন হোটেল থেকে ১৩ আগস্ট রাতে গ্রেফতার করা হয়।

পরে প্রযুক্তির সহায়তায় ঢাকা, গোপালগঞ্জ ও নড়াইল জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে চোর চক্রের অন্য সদস্য বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ও গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মেরী গোপীনাথপুর গ্রামের বিল্লাল শরীফের ছেলে মাসরুল ইসলাম পনি শরীফ (২৩), একই উপজেলার বরফা শেখ পাড়ার আবুল হোসেনের ছেলে আ: রহমান সৌরভ শেখ (১৯), বরফা মধ্যপাড়ার আইয়ুব শেখের ছেলে হাসিবুর রহমান শান্ত ওরফে কাকন (১৯), বরফার কামাল পাশা মিনার ছেলে নাইম উদ্দিন (১৯) এবং মাদারীপুরের রাজৈর থানার বিশমপুরদী এলাকার সালাম হাওলাদারের ছেলে নাজমুল হাসানকে (১৯) গ্রেফতার করা হয়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আরও জানান, গ্রেফতারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাকিদের গ্রেফতারের জন্য অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার অধ্যাপক ড. মো. নূরউদ্দিন আহমেদ বলেন, এ ঘটনায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ৭ সদস্যর তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। একই সঙ্গে ১৯ জন নিরাপত্তা প্রহরীকে কারণ দর্শানোর নোটিস দেয়া হয়েছে। এসময় তিনি আরও বলেন, এ পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিন দফায় ১৪৬ টি কম্পিউটার চুরি হয়েছে। এর মধ্যে ২০১৭ সালে ৫০টি, ২০১৮ সালে ৪৭টি ও এবছর ৪৯টি কম্পিউটার চুরির ঘটনা ঘটে।

কম্পিউটার চুরির ঘটনায় বশেমুরবিপ্রবির এক ছাত্রসহ ৭ জন গ্রেফতার

বশেমুরবিপ্রবি টুডে


বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) ঘটনায় এক ছাত্রসহ ৭ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

আজ শনিবার বিকা‌লে গ্রেফতারকৃতদের আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেফতারকৃতরা হলো, বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের ২০১৬-১৭ শিক্ষা বর্ষের ছাত্র ও গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার মেরী গোপীনাথপুর গ্রামের বিল্লাল শরীফের ছেলে মাসরুল ইসলাম পনি শরীফ (২৩), একই উপজেলার বরফা শেখ পাড়া গ্রামের আবুল হোসেন শেখের ছেলে আঃ রহমান সৌরভ শেখ (১৯), বরফা মধ্যপাড়া আইয়ুব শেখের ছেলে হাসিবুর রহমান ওরফে শান্ত ওরফে কাকন (১৯), বরফা গ্রামের কামাল পাশা মিনার ছেলে নাইম উদ্দিন (৯), কুমিল্লার দেবিদ্ধার থানার ইন্দ্রাকচর গ্রামের মৃত সেলিম মিয়ার ছেলে মোঃ দুলাল মিয়া (৪৫), ময়মনসিংহের কোতয়ালী থানার চোরখাই গ্রামের মৃত ময়েজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ হুমায়ুন কবির (২৪), মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার বিশমপুরদী গ্রামের সালাম হাওলাদার ছেলে নাজমুল হাসান(১৯)।

এর মধ্যে গ্রেফতারকৃত দুলাল মিয়া ও মোঃ হুমায়ুন কবিরকে ঢাকার ক্রিস্টাল ইন হোটেল থেকে গ্রেফতার করা হয়।

বিকেলে তাদেরকে গোপালগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়েছে। এ ছাড়াও এ ঘটনার সাথে আরো অনেকেই জড়িত রয়েছে বলে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানিয়েছেন। তাদেরকেও দ্রুত গ্রেফতার করতে পারবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন।

উল্লেখ্য, ঈদের ছুটির মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির পেছন দিকের জানালা ভেঙে ৪৯টি কম্পিউটার চুরির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গত ১০ আগষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ড. প্রফেসর নূরউদ্দিন আহমেদ বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা করেন। গোপালগঞ্জ সদর থানার মামলা নং-২o। এর আগে ঢাকা থেকে ৩৪টি কম্পিউটার উদ্ধার করে পুলিশ।

বশমুরবিপ্রবি: যথাযথ মর্যাদায় জাতীয় শোক দিবস পালিত

বশেমুরবিপ্রবি টুডে


বঙ্গবন্ধু শখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৫তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস-২০২০ যথাযথ মর্যাদায় পালিত হয়েছে।

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষ ১৫ আগস্ট, জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত রাখা হয় এবং সকাল ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিসৌধে ভাইস চ্যান্সেলর (রুটিন দায়িত্ব) প্রফসর ড. মো: শাহজাহান এর নেতৃত্বে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন ও ফাতেহা পাঠ করা হয়।

জাতির পিতার সমাধিসৌধে পৃথকভাব শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গবন্ধু পরিষদ, শিক্ষক সমিতি, অফিসার্স এসোসিয়েশন, কর্মচারী সমিতি ও বশেমুরবিপ্রবি ছাত্রলীগ।

আরও পড়ুনবঙ্গবন্ধুর পলাতক খুনীদের শাস্তি ও বিচারের আওতায় আনতে হবে : ববি উপাচার্য

জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জাতির পিতাসহ ১৯৭৫ সালর ১৫ আগস্ট সকল শহীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়।

দোয়া পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনিয়র ইমাম মুফতি আব্দুল্লাহ আল মামুন। পর বিকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মন্দিরে বিশেষ প্রার্থনার আয়াজন করা হয়।

অনুষ্ঠানসমূহে অন্যান্যের মধ্য উপস্থিত ছিলন রেজিস্ট্রার প্রফেসর ড. মোঃ নূরউদ্দিন আহমেদ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এস এম গোলাম হায়দার, প্রক্টর ড. মোঃ রাজিউর রহমান, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. হাসিবুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক রকিবুল ইসলাম, অফিসার্স এসোসিয়শনের সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক ওয়ালিদ মিয়া, কর্মচারী সমিতির সভাপতি তরিকুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক বিএম আশিকুর রহমান, বশমুরবিপ্রবি ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ এবং বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী।

এবছর বৈশ্বিক করোনা মহামারীর কারণে সরকারি নির্দশনা মোতাবেক সীমিত পরিসরে বশমুরবিপ্রবিতে জাতীয় শোক দিবস পালিত হয়।

বশেমুরবিপ্রবি :কম্পিউটার চুরির অভিযোগে যুবলীগ নেতা বহিষ্কার

বশেমুরবিপ্রবি টুডে


গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবির) ৪৯টি কম্পিউটার চুরির সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গোপিনাথপুর ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি পলাশ শরীফকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা শাখার সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানা যায়।

সভাপতি জাহেদ মাহমুদ বাপ্পী ও সাধারণ সম্পাদক মোল্লা মো. ফিরোজ মাহমুদ স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়,বশেমুরবিপ্রবির ৪৯টি কম্পিউটার চুরির বিষয়ে সদর উপজেলার গোপিনাথপুর ইউনিয়নের সভাপতি পলাশ শরিফের জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে সভাপতি পদ থেকে তাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হলো।আরও বলা হয়, পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সংগঠনের সকল প্রকার কর্মকাণ্ড থেকে তাকে বিরত থাকার আদেশ দেয়া হলো।

প্রসঙ্গত , ঈদের ছুটিতে বশেমুরবিপ্রবির কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার থেকে ৪৯টি কম্পিউটার চুরি হয়। এ বিষয়ে গত সোমবার (১০ আগস্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. নূরউদ্দিন আহমেদ গোপালগঞ্জ সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে বৃহস্পতিবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রাজধানীর মহাখালীর হোটেল ক্রিস্টল ইনে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৩৪টি কম্পিউটার উদ্ধার করেন। এসময় হোটেলের মালিক দুলাল মিয়া (৩৫) ও হোটেল বয় হুমায়ূনকে (৩৬) আটক করে পুলিশ।

আরও পড়ুন মেয়াদ উত্তীর্ণ হলো শেকৃবির উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষের

বনানী থানার ওসি জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে দুলাল মিয়া বলেন, তিনি কম্পিউটারগুলো হোটেলের অপর মালিক পলাশ শরীফের থেকে ক্রয় করেছেন এবং সেগুলো তিনি হোটেলের একটি কক্ষে রাখেন। এদিকে ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত যুবলীগ নেতা পলাশ শরীফ পলাতক রয়েছেন